লাইফ স্টাইল || অনেকদিন পর ডমিনোজে খেতে গেলাম।
নমস্কার সবাইকে,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি, সবাই অনেক অনেক ভাল আছো। আমিও ভালো আছি। |
---|
বন্ধুরা, আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম। আজকের এই ব্লগে ডমিনোজে খেতে যাওয়া নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করবো। তোমরা সবাই জানো যে মাঝে মাঝে টুকটাক খাওয়া-দাওয়ার উদ্দেশ্যে সন্ধ্যার সময় আমি বেরিয়ে পড়ি কোন না কোন জায়গায়। আমাদের এইখানে খাওয়া-দাওয়ার জন্য অনেক রেস্টুরেন্ট ক্যাফে রয়েছে। আমি কোন কোন সময় কম দামে খাবার পাওয়া যাবে এরকম জায়গায় গিয়েও খেয়ে আসি। আবার একটু কোয়ালিটি ফুল জায়গায় গিয়েও খেয়ে আসি।কোয়ালিটি ফুল জায়গার মধ্যে ডমিনোজ কেএফসি এবং বড় বড় কিছু রেস্টুরেন্টও রয়েছে। আসলে বড় সব জায়গায় মাঝে মাঝেই যেতে হয় কারণ এসব জায়গায় গেলে টাকা একটু বেশি খরচ হয়ে থাকে।
যাইহোক, সব সময় আবার টাকার কথা চিন্তা করলেও হয় না। মাঝে মাঝে এইসব জায়গা থেকে খাবার টেস্ট করতে বেশ ভালই লাগে। তাছাড়া ভালো জায়গা গুলোর মধ্যে ডমিনোজ আমার খুবই প্রিয় একটি জায়গা। কারন আমি ডমিনোজের পিৎজা খেতে অনেক বেশি ভালোবাসি। আজ সন্ধ্যার সময় আমি এবং দাদা একটু হাঁটতে বেরিয়েছিলাম। আসলে এখন মাঝে মাঝে একটু বিকালে পরপর হাটতে বের হই। আর এখন সন্ধ্যায় বাইরে গিয়ে চা খেতেও বেশ ভালো লাগে সেই কারণে মূলত বের হওয়া হয়।আজও চা খাওয়ার উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিলাম। তারপর আশেপাশের একটি দোকান থেকে চা খেয়ে আমরা সরাসরি চলে যাই ডমিনোজে।
আসলে এই শীতের সময় গরম গরম পিৎজা খাওয়ার একটা আলাদা মজা রয়েছে। আমি সেই জন্যই দাদাকে নিয়ে যাই এই ডমিনোজে। আমি ডমিনোজে যাওয়ার পর নিজের জন্য একটি পিৎজা সিলেক্ট করি এবং অর্ডার করতে চাই অন্যদিকে দাদা পিকচার খেতে চায় না। তবে চিকেন রিলেটেড একটা আইটেম খেতে চায়। সে তার জন্য স্পাইসি পপ নামে একটি চিকেনের আইটেম সিলেক্ট করে। দুটোরই দাম মোটামুটি ঠিকঠাক ছিল। আছে যেহেতু কম কোয়ান্টিটি নিয়েছিলাম তাই দামটাও ঠিকঠাক পড়েছিল। ডমিনোজে প্রবেশ করেই প্রথমে খাবার অর্ডার করে আমরা টেবিলে এসে বসি।
আসলে ডমিনোজে সেই সময় খুব বেশি ভিড় দেখতে পায়নি। অন্যান্য দিন ডমিনোজে গেলে একটু ভিড় বেশি দেখা যায়। যাইহোক,অর্ডার করার ১৫ মিনিট পরেই আমাদের খাবার গুলো চলে আসে। আমাদের খাবারগুলো বেশ গরম ছিল। এই শীতের মধ্যে এরকম গরম খাবার খেতে আসলে অনেক ভালো লাগে। আমি আমার পিৎজা খাই এবং দাদা তার চিকেনের আইটেমটা খাওয়া শুরু করে। দাদা চিকেন খাবার পরে জানায় চিকেনটা প্রচন্ড পরিমাণে ঝাল ছিল। যাইহোক, আমি আর চিকেন রিলেটেড ওই খাবার খাইনি।আমি আমার মত পিৎজা গুলো গরম গরম ইনজয় করি। সেখানে খাবার খেতে খেতে দুইজন একটু গল্প করি তারপর পুনরায় বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করি। এভাবে সন্ধ্যার সময়টা বেশি ভালোই কাটে।
◾▪️◾পোস্ট বিবরণ◾▪️◾
শ্রেণী | লাইফ স্টাইল |
---|---|
ডিভাইস | Samsung Galaxy M31s |
ভিডিওগ্রাফার | @ronggin |
লোকেশন | মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা,পশ্চিমবঙ্গ। |
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার দাদার সাথে ডমিনোজে পিজ্জা খেতে গিয়েছিলেন তবে হ্যাঁ শীতের সময় গরম খাবার গুলো ভালো লাগে আর এখন যদি গরম পিজ্জার কথা আবার স্মরণ করি তাহলে তো আমার নিজেরই খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার কাটানো সুন্দর সময়টুকু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
সন্ধ্যার দিকে এভাবে বাহিরে গিয়ে মাঝেমধ্যে খাওয়া দাওয়া করলে অনেক ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি আপনার দাদার সাথে গিয়ে বেশ মজা করে খাবার খেয়েছেন। আপনাদের দুজনের খাওয়া দাওয়া করার মুহূর্তটা অনেক সুন্দর ছিল। শীতের সময় যে কোনো খাবার গরম গরম খেতে অনেক ভালো লাগে।
ডমিনোজ অত্যন্ত প্রিয় একটি জায়গা আমার৷ এখানকার পিৎজা বেশ কিছুদিন না খেলেই যেন মন কেমন শুরু হয়ে যায়। অত্যন্ত সুন্দর এবং গোছানো রেস্টুরেন্ট গুলির মধ্যে ডমিনোজ খুব বিখ্যাত। খুব সুন্দর করে ডমিনোজে যাওয়ার পোস্ট শেয়ার করলে ভাই। পিৎজা খাওয়ার মজাই আলাদা।
আপনি বাহিরে গিয়ে এত সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। সেই সাথে মজার মজার খাবার খেয়েছেন, এটা দেখে তো আরো বেশি ভালো লেগেছে। খাবার গুলো দেখতেই তো অনেক লোভনীয় আর সুস্বাদু বলে মনে হচ্ছে। দুজনে মিলে সুন্দর মুহূর্ত কাটালেন, আর সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
আপনার মতো আমারও ডমিনোজ এর পিজ্জা খুব পছন্দ ভাই। আপনি আর আপনার দাদা ডমিনোজে গিয়ে এককথায় দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছেন। শীতকালে এই ধরনের খাবার খেতে কিন্তু সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। পিজ্জার ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুবই ইয়াম্মি লেগেছিল। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।