জীবনে দু'জন ভালোবাসার মানুষ (পর্ব - ০৩) শেষ পর্ব
নমস্কার সবাইকে,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি, সবাই অনেক অনেক ভাল আছো। |
---|
আমার ঠাকুরদা অসুস্থ হয়ে কিছুদিনের মধ্যেই হঠাৎ করেই আমাদের সকলকে ছেড়ে চলে যান। কিন্তু ব্যাপারটা কেন জানি এখনো মেনে নিতে পারি না। আর পুরনো স্মৃতিগুলো যখন মনে পড়ে তখন বেশি করে মিস করি ঠাকুরদাকে। ইচ্ছে করে ঠাকুরদাকে জড়িয়ে ধরে বলি যে তাকে আমি কতটা ভালোবাসি।ঠাকুরদাকে হারানোর পর ভালবাসার মানুষকে হারানোর কষ্টটা যে কতটা সেটা বুঝতে পারি। এখন আমাদের মাঝে আরেকজন ভালোবাসার মানুষ আছে সেটি হলো আমার ঠাকুরমা। আমার ঠাকুমারও অনেক বয়স হয়ে গেছে। তাকে হারিয়ে ফেলার ভয়ও একটা কাজ করে মনের মাঝে।
এসব ভাবলে মনটা অনেক খারাপ লাগে আর পুরনো দিনের কথাগুলো বেশি করে মনে পড়ে যায়। ইচ্ছে করে সেই পুরনো দিনগুলোতে ফিরে যেতে। কিন্তু সেটা তো আর সম্ভব নয়। তাই বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলতে হবে। আর আমি এটা সব সময় মনে করি আমার দুজন ভালোবাসার মানুষ আমার ঠাকুরদা ঠাকুরমা তারা যখন যেখানেই থাক না কেন তারা সব সময় আমার সাথে আছেন আর সেই ছোটবেলার মতোই আমাকে আগলে রাখছেন। এতোটুকুই ছিল আজকে তোমাদের সাথে শেয়ার করার। তোমাদের জীবনেও এরকম ভালোবাসার মানুষ রয়েছে, সেই সব গল্প শুনতেও বেশ ভালো লাগে আমার। তোমরা তোমাদের গল্পগুলো আমাদের জানাতে পারো।
◾▪️◾পোস্ট বিবরণ◾▪️◾
শ্রেণী | লাইফ স্টাইল |
---|---|
লোকেশন | বারাসাত, নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল। |
আপনার ঠাকুরদা ওপারে ভালো থাকুক এটাই আশা ব্যক্ত করছি। যদিও বা আপনার একজন ভালোবাসার মানুষ বা কাছের মানুষ আপনাকে ছেড়ে চিরতরে চলে গেছে তার পরেও আপনার কাছে আরো একজন আপন মানুষ রয়েছেন। তিনি হলেন আপনার ঠাকুরমা। অবশ্যই তার যথাযথ সেবা করবেন ভাই। যতদিন তিনি বেঁচে আছেন সর্বদা ওনার যত্ন করবেন।
আমাদের আপনজন যদি হঠাৎ করে এভাবে চলে যায়, তাহলে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। আপনার ঠাকুরদা ওপারে খুব ভালো থাকুক, সেই কামনা করছি। আপনার পোস্ট পড়ে আমারও বেশ কিছু স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।