জীবনের অনেক সময় দিয়েছি এই পথে
জীবনের অনেক সময় দিয়েছি এই পথে
অনেক বার ফিরে দারিয়ে দর্শন করেছিলাম এই পথ কিন্তু পথের মাঝে দেখা ও পরিচিত মানুষগুলো আর নেই। জীবন থেকে হারিয়েছি অনেক সময় পথের মাঝেই তবুও এ পথ পরিবর্তন হলো না কোন মতেই। পথের দিকে ফিরে তাকিয়ে দেখি সেই চেনা মুখ চেনা মানুষগুলোর প্রতিচ্ছবি কিন্তু মানুষগুলো আর মেলে না। যৌবনের মহাসঙ্গীতের মাঝে অনেক কিছুই লুকিয়ে থাকে গহিন টিলা-পাহাড়ি নিচে অপ্রকাশিত কল্পনার বেরাজালে আবদ্ধ হয়ে। তবে কর্মজীবন ও স্থায়ীজীবন আবদ্ধ থাকে ১০-১২ কিলোমিটারের মধ্যেই এ ১০ কিলোমিটারের মধ্যে মানুষ তাদের কর্ম ফল এবং কর্মের সকল কিছু পেয়ে থাকে। তাই এই ১০কিলোমিটার মানুষের পিছু ছাড়ে না কখনোই,যতদিন মানুষ পৃথিবীতে বসবাস করে.........!তবে প্রতিটি মানুষ যদি এই ১০-১২কিলোমিটার নিয়ে চিন্তা করে যে এই এরিয়ার মধ্যে কি করা সম্ভব, এই এরিয়া থেকে কি কি পাওয়া সম্ভব এবং এই এরিয়ার মানুষদের সঙ্গে কিভাবে সম্পর্ক তৈরি সম্ভব এসব নিয়ে চিন্তা করেন তাহলে চিন্তা কখনো শেষ হবে না। কারণ এটা গবেষণায়ও দেখা গেছে ১০-১২কিলোমিটারের মধ্যে মানুষ তাদের কর্মসংস্থান তৈরি করে থাকে।
রোজ এই পথ দিয়ে যাওয়া আশা করতাম। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষদের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল এই পথেই কিন্তু এই পথ ছদ্দবেশী হয়ে আজও আছে কিন্তু সেই মানুষগুলোর দেখা আর মেলে না। জীবনের সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হচ্ছে কর্মজীবন। এখানে অনেক ধরনের মানুষের সঙ্গেই দেখা হয়। তাদের সঙ্গে ভালোবাসা ভাব বিনিময় হয় অনেক সুসম্পর্ক তৈরি হয় কিন্তু তাদের স্থায়ী বসবাসের জন্য তারা নির্দিষ্ট সময় পর তাদের স্থায়ী বসবাসে চলে যায়। কিন্তু দেখা হয়না কখনো তারপরও তাদের চেনা মুখগুলো রয়ে যায় ছায়ার মত।
জীবনের একটা সময় প্রতিটি মানুষের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আসে এবং সেই সময়টা মানুষের ব্যাপক মানবিকতাবোধ জাগ্রত হয় কিন্তু কোনো কাজে আসে না সে।তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গেই পরিবর্তন আনা দরকার তা না হলে জীবনে অনেক কিছু হারাতে হয় সবকিছুই ছবির মতো ছায়া হয়ে থেকে যায়!
ভাই সহ সকলকেই
জীবনের অনেক সময় দিয়েছি এই পথে বিষয়টি নিয়ে অনেক সুন্দর লিখেছেন। আপনার অনেক স্মৃতি রয়েছে এই পথে।ধন্যবাদ আপনাকে।
জীবনে চলার পথে অনেক স্মৃতি থাকে। কিছু স্মৃতি মনে গেথে থাকে। আপনার ও এই পথের স্মৃতি গেথে আছে।ধন্যবাদ আমাদের সাথে আপনার স্মৃতি শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য