কাজের জায়গায় আনন্দ দরকার
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে ভাবলাম এমন একটি ব্যাপার নিয়ে লিখি, যে ব্যাপারটি নিয়ে কথা বলাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যে ব্যাপারটি নিয়ে কথা বলার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো সেই ব্যাপারটি নিয়ে ভাবা। কিন্তু মূল সমস্যা হলো যে আমরা এ ব্যাপারটি নিয়ে খুব একটা ভাবি না। কিন্তু ভাবা উচিত। তো সে ভাবনা থেকে ভাবলাম যে আজকে একটা লেখা আপনাদের সাথে শেয়ার করি।অর্থাৎ আমার নিজের চিন্তা ভাবনা গুলো।
আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করি। অর্থাৎ অফিসে গিয়ে আবার কেউ ঘরে বসে। অর্থাৎ কোনো না কোনোভাবে আমরা কিন্তু সারাদিন কাজের সাথে যুক্ত থাকি কিংবা সারাদিন না বললেও আমাদের জীবনের মূল এবং সর্বোচ্চ সময় কিন্তু আমরা কাজ করে থাকি। অর্থাৎ আমরা কিন্তু কাজ ছাড়া কোনো কিছুই কল্পনা করতে পারি না। অর্থাৎ নিজের জীবন কল্পনা করতে পারি না।
কিন্তু এখানে মূল বিষয় হলো, আমরা কিন্তু কাজের জায়গাটিকে সবচেয়ে অগোছালো এবং কেমন যেনো আবদ্ধ করে রাখি যেখানে কাজ করতে করতে আমরা একটা সময় হাঁপিয়ে উঠি। কিন্তু আমার মতে কাজের জায়গা হওয়া উচিত সবচেয়ে শান্তির এবং আনন্দের। কারণ যে জায়গাটিতে আমরা দিনের বেশিরভাগ সময় কাটাই। সেই জায়গাটি যদি শান্তির এবং আনন্দের না হয়। তাহলে কিন্তু আমরা কাজে খুব একটা কনসানট্রেট করতে পারবো না। শুধু তাই নয়, আমরা কাজে আসলে অনেক বেশি বোরিং ফিল করবো। যেটা আমাদের কাজকে অনেকটা অংশই দমিয়ে দিতে পারে।
তাই আসলে কাজের জায়গায় আনন্দ দরকার। কারণ তাদের জায়গাটা এমনভাবে সাঁজাতে হবে। যাতে ওই জায়গায় অনেকক্ষণ থাকলেও আমাদের অরুচি না আসে। আর কাজের জায়গাটিকে যদি আমরা আনন্দদায়ক শান্তির এবং প্রশান্তির হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। তাহলে কিন্তু সেই জায়গাটিতে আমরা অনেকক্ষণ থাকার পরেও আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। আমাদের কোনো রকম খারাপ ও লাগবেনা। সে সাথে আমাদের কাজেও মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে। এটা আসলে আমি মুখে বললেও অনেকেই আমরা মানি না অর্থাৎ কাজের জায়গাটিকে সবচেয়ে বেশি ঘিঞ্জি করে রাখি। যে জায়গায় বসে থাকতেও অনেক সময় বিরক্ত লাগে।আর আমি নিজের কথা যদি বলি। তাহলে আমি সব সময় চেষ্টা করি সবকিছু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে,সাঁজিয়ে গুছিয়ে এরপরে কাজ করতে বসতে। এতে করে কাজে মনোযোগ বেশি বৃদ্ধি পায়।