Incredible India monthly contest of March #2| Do you acknowledge accumulating protection should be our birthright?
![]() |
---|
আজকে কমিউনিটির প্রতিযোগিতায় নিজের অভিমত প্রকাশ করতে উপস্থিত হয়েছি।
যারা এখনো প্রতিযোগিতা সম্পর্কে অবগত নন, তাদের উদ্দেশ্যে
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবার মাধ্যম দেওয়া রইলো
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আমি আমন্ত্রণ জানাতে চাইবো @stef1, @nainaztengra এবং @wirngo দের।
Do you acknowledge accumulating protection should be our birthright? |
---|
![]() |
---|
নিঃসন্দেহে! আমি বিশ্বাস করি সুরক্ষা যেকোনো মানুষের ক্ষেত্রেই প্রাধান্য পাওয়া উচিত এবং সেটা জন্মলগ্ন থেকেই।
উন্নত প্রযুক্তির যুগে দাঁড়িয়ে মানুষ যখন বিভিন্ন আবিষ্কারে মত্ত, তখনও সারা বিশ্ব জুড়ে সুরক্ষার বিষয়টি নিয়ে উদাসীনতা নজর কাড়ার মতন!
আমার মনে হয় নিজেদের সভ্য তথা উন্নত বলবার আগে একবার নিজেদের কর্মকাণ্ড এবং নিজেরা তথা নিজেদের সমাজের মানুষগুলো কতখানি সুরক্ষিত সেটা অবশ্যই মুল চিন্তার বিষয় হওয়া উচিত।
Which lessons must we teach the tender generation about self-protection? |
---|
![]() |
---|
শিশু যখন কথা বলতে শেখে না, সেই সময় মায়েদের উচিত শিশুকে নিজের কোলে রাখার প্রয়াস করা অচেনা মানুষের কোলে শিশুকে না দেওয়াই শ্রেয়!
এমনকি কিছু ক্ষেত্রে যদি জানা থাকে পরিবারের মানুষটি চারিত্রিক গঠনমূলক দিক থেকে অস্বাভাবিক সে ক্ষেত্রেও শিশুকে কখনোই সেই সকল ব্যক্তিদের কোলে দেওয়া উচিত নয়।
বিষয়টির দিকে সম্পূর্ণ নজরদারির দায়িত্ব এই সময় মায়ের থাকা উচিত।
এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক যে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে সন্তানের পিতা চারিত্রিক দিক থেকে অস্বাভাবিক! আর তাই কন্যা শিশুদের ক্ষেত্রে মায়েদের উচিত পিতার কাছ থেকেও সন্তানকে সুরক্ষিত রাখা!
- স্পর্শ :-
যখন থেকে শিশুরা কথা বলতে শেখে, তখন থেকেই মায়েদের উচিত পরিবারের সকলের সাথে পরিচিতি করানোর পাশাপাশি স্পর্শ সম্পর্কে শিক্ষিত করা নিজের শিশুকে।
এখন স্পর্শ বলতে আমি কি বুঝাতে চাইছি?
স্পর্শ কত ধরনের হয়? কোন কোন ধরনের স্পর্শ সম্পর্কে শিশুকে পরিবারের গুরুজনদের অবগত করতে হবে?
এখন সেগুলোই আপনাদের সামনে লেখার মাধ্যমে তুলে ধরছি।
স্পর্শ সম্পর্কে শেখানোর সময়, প্রথমেই শিশুকে মায়েদের উচিত শরীরের কোন কোন অঙ্গ কেউ অনুমতি ছাড়া স্পর্শ করতে পারে না এটা শেখানো উচিত।
স্পর্শ সাধারনত দু প্রকারের হয়। একটি স্নেহের
স্পর্শ যেখানে শিশুকে কোলে নেবার, এবং তাকে আদর করবার ধরনে স্পষ্ট প্রকাশ পায়।
অনেক ক্ষেত্রে বড়রা আদর করবার সময় শরীরের এমন অঙ্গ গুলোকে স্পর্শ করে যেগুলোকে গোপন অঙ্গ বলা হয়।
এই ক্ষেত্রে শিশুকে শেখানো উচিত যখনই তার সাথে কেউ এই ধরনের আচরণ করবে সঙ্গে সঙ্গে সে যেন তার মাকে বিষয়টি জানায়। ব্যক্তি ঘরের হোক অথবা বাইরের প্রতিক্ষেত্রেই শিশুকে সঠিক শিক্ষা সঠিক স্পর্শ এবং বাক স্বাধীনতার
প্রয়োগ শিখিয়ে বড় করতে হবে।
- সত্যি কথা বলার সাহস:-
শিশু ঘরের বাইরে যাবার আগেই দেখা যায় ঘরের মধ্যেই তার সাথে কিছু অশালীন আচরণ পরিবারের পরিচিত মানুষ করে থাকে!
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হয় ভয় দেখিয়ে তার মুখ বন্ধ করিয়ে রাখা হয়!
কাজটি অনেক সময় নিজের মা এবং সেই সকল পরিচিত আত্মীয় স্বজন করে থাকে।
এখানেই প্রয়োজন পরিবর্তন। মায়েদের উচিত তাদের শিশুদেরকে শেখানো ব্যক্তি যেই হোক না কেন(এমনকি পিতার ক্ষেত্রেও)শিশুর যদি সেই ব্যক্তির স্পর্শ খারাপ বলে মনে হয়ে থাকে অবলীলায় প্রতিবাদ করবার সাহস মায়েদেরকেই যোগাতে হবে।
শিশুরা যেনো কোনো অবস্থাতেই ভয় না পেয়ে মায়েদের কাছে সত্যি তুলে ধরে, পাশাপশি মায়েদের উচিত শিশুদের কথা অবহেলা না করা, এবং এটা না ভাবা তারা মিথ্যে বলছে!
যত কাছের সম্পর্ক হোক না কেনো তৎক্ষণাৎ সেই পরিবেশ সহ, মানুষ পরিত্যাজ্য।
How can we protect children and women(inside and outside the home)? |
---|
![]() |
---|
![]() |
---|
![]() |
---|
সন্তান পুত্র হোক অথবা কন্যা উভয় ক্ষেত্রেই খারাপ বিষয় শিখে বড় হয় ঘর থেকে!
যদি ঘরের পরিবেশ স্বাস্থ্যকর না হয়, শিশু সুস্থ্য মানসিকতা নিয়ে কখনোই বেড়ে উঠতে পারে না।
কাজেই, শিশুকে সুরক্ষা দেওয়ার আগে নিজেদের ঘরের সুস্থ পরিবেশ অব্যাহত রাখতে হবে।
- লেখাপড়ার পাশাপাশি আত্ম সুরক্ষার শিক্ষা শৈশব থেকে শিশুদের শেখানো উচিত!
- ঘরে অথবা বাইরে উভয় ক্ষেত্রে অপছন্দের যেকোনো আচরণে প্রতিবাদ জানানো উচিত!
- শরীর স্পর্শ করে নয়, স্নেহ ভাষায় প্রকাশ করতে হবে বিপরীত লিঙ্গের ক্ষেত্রে!
আগেই উল্লেখিত ভালো মন্দ স্পর্শ সম্পর্কে, সেটি ঘরে বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
তিনটি এনজিওতে কাজ করার সুবাদে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি অচেনা মানুষের চাইতেও চেনা মানুষের দ্বারা শিশু তথা মহিলা লাঞ্ছিত হয়ে থাকে।
এটা চরম তিক্ত সত্য! এই আধুনিক যুগেও যার কোন পরিবর্তন এখনো হয়নি, কাজেই এটা লজ্জাজনক ও বটে!
আমি কেবলমাত্র শারীরিক নির্যাতন অথবা শরীরের ওপর আক্রমণাত্মক কোন ব্যবহারের কথা বলবো না সাথে বলবো যদি পরিবারের কোনো পরিচিত ব্যক্তি অসম্মানজনক ভাষা শিশু এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকেন সেটাও সুরক্ষা বহির্ভূত বলে আমার মনে হয়।
বাড়ির মহিলাদের কিভাবে সম্মান করতে হয় এটা বোধহয় একজন মহিলা এই সবথেকে ভালো শিখাতে পারেন একজন পুরুষকে। কাজেই শুধুমাত্র পুরুষদের দোষ দেখলেই হবে না এখানে দায়িত্ব মহিলাদের সমান ভাবে নিতে হবে। শৈশব থেকে পুত্র সন্তানকে এটা শিখিয়ে বড় করতে হবে যে নারী মানে মাতৃত্ব, মমতা এবং সম্মানের প্রতীকী।
Do you think each country's law should be relentless regarding safeguarding children and women? |
---|
দেশের আইন ব্যবস্থাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে যে সকল মানুষরা শিশু তথা মহিলা কিছু ক্ষেত্রে পুরুষও এই উন্নত সমাজের নির্যাতিত হচ্ছে সেখানে দাঁড়িয়ে আমার লিখতে একটুও বাধা নেই অনেক আবিষ্কারের আগে বোধহয় এই আধুনিক সমাজে আমাদের আইনি সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা আছে!
সমাজকে উন্নত করা তখনই সম্ভব যদি আমরা ঘর থেকে সেটা শুরু করি।
সমাজের শিশু নারী যদি সুরক্ষিত না থাকে সেই দেশ কখনো নই উন্নতির মুখ দেখতে পারে না বলে আমি বিশ্বাস করি, অবশ্যই অনেককে সহমত পোষণ না করতে পারেন!
সব রকম অপরাধের শাস্তি বিচার ব্যবস্থা সব দেশেই কম বেশি আছে কিন্তু সেটা বাস্তবায়িত হতে বড্ড বেশি সময় লেগে যায় এখানেই আমার সমস্যা যদি সংস্করণের কথা বলতেই হয় তাহলে এই ধরনের অপরাধীদের তৎক্ষণাৎ শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত। সমাজকে কলুষিত করছে এক ধরনের বিকৃত মানসিকতার মানুষ!
আর এই সকল বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষগুলো যদি পকেটের ওজন একটু বেশি হয় তাহলে বিকার বেড়ে হয়ে যায় দ্বিগুণ।
কাজেই অর্থের জোর দেখিয়ে অনেক সময় এরা আইনের ফাঁক দিয়ে বেঁচে বেরিয়ে যায়! আমি অনেক সত্য ঘটনা ও জানি যেখানে শিক্ষিত যুব সম্প্রদায় কর্তৃক নারীর শুধু শ্লীলতাহানীর শিকার হয়েছেন তাই নয়, সাথে তাকে খুনও করা হয়েছে!
অর্থের জোরে এরা যাতে পার পেয়ে যেতে না পারে, এবং বিষয়টি নিয়ে আইনি প্রক্রিয়া শক্ত হতে হবে।
![]() |
---|
সম্মানের সাথে বস্ত্রের কোন সম্পর্ক নেই। কাজেই যারা এই কথা বলেন যে শরীরের পুরো অঙ্গ ঢেকে বেরোলেই একটি নারী সুরক্ষিত, তাদের সর্বাগ্রে শেখা উচিত যে সম্মানটা আসলে নজরে তথা দৃষ্টিভঙ্গিতে, বস্ত্রে নয়!

![]() |
---|
প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন জন্মের পর থেকেই শিশুদেরকে বোঝানো উচিত এবং তাদের স্পর্শ শিখানো উচিত। কে ভালো স্পর্শ করে এবং কি খারাপ স্পর্শ করে।
আসামের প্রতিটা দেশের আইনের মধ্যে অবশ্যই এই বিষয়গুলো জড়িত করা উচিত। এবং আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া উচিত শুধুমাত্র পুরুষরা নয় বরংচ নারীরাও চাইলে সমাজের পরিবর্তন এবং দেশের উন্নতির স্বার্থে কাজ করতে পারে না। শুধুমাত্র নিজেদের পোশাক পরিবর্তন করা বা পোশাকের মাধ্যমে যে আমরা নিজেদের আত্মরক্ষা করতে পারব, এটা কোন বিষয় নয়। একজন বোরকা পরিধান করা মেয়েও কিন্তু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এটা আমরা কখনোই ভুলবো না। প্রতিযোগিতা আপনার সফলতা কামনা করছি। ভালো থাকবেন।
Wow you have raised crucial points about safety, protection, and respect, especially for children and women and your emphasis on education, self-defense, and a healthy home environment is spot on. Strict laws and swift punishment for crimes against vulnerable populations are necessary honestly your message is loud and clear and I believe that respect is not about clothes, but about mindset.