@pinki.chak তোমার খাবারের যে নামটা দিয়েছো সেটা দেখে একপ্রকার লোভ সামলাতে না পেরে লেখাটি পড়লাম!
প্রথমে,ছবির মধ্যে খুঁজছিলাম যদি একটা আধটা চিংড়ির দেখা মেলে!
তারপর ভাবলাম নাহ্! লেখাটাই পড়ে নিজের কৌতূহল দমন করে ফেলি।
একটু অন্যরকম মনে হলো কচুর লতি তৈরি পদ্ধতি, যেখানে কুচনো পেঁয়াজ পরে দেওয়া হয়েছে, অনেক সময় মনের ভুলেও এটা হয়ে থাকে, জানিনা সেটাই হয়েছে, নাকি এভাবেই তোমরা রান্না করে থাকো?
তবে, আমি পদটি খেতে ভালবাসি চিংড়ি সহযোগে। তবে, একার জন্য ওই লতি কাটার সময় আর ইচ্ছের অভাবে এসব রান্না করে ওঠা হয় না।
এখন সর্ষের কোনো পদ তৈরি করতে আমি সানরাইজ কোম্পানির গুড়ো সর্ষে ব্যবহার করি, যখন চাকরি করতাম, তখন আমি শীল পাটায় সর্ষে বেটে রান্না করতাম, কখনোই মিক্সিতে সর্ষের পেস্ট তৈরি করিনি কখনোই।
একার জন্য যেটুকু সর্ষে ব্যবহৃত হয়, ওইটুকু মিক্সিতে দিয়ে বেচারাকে অযথা খাটাতে চাই না!
আশাকরি, এভাবেও খেতে নিশ্চই খুবই সুস্বাদু হয়েছিল? তোমার উপস্থাপন বেশ প্রশংসনীয়।
পাড়ায় বিক্রি করতে আসা সবজিওয়ালার কাছ থেকে কচু লতি কেনা হয়েছিল। ভেবেছিলাম চিংড়ি মাছ এলে কিনবো । কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আজকে চিংড়ি মাছ নিয়ে আসেনি। তাই মাছ ছাড়াই রান্না করা হয়েছে।
আর পেয়াঁজ টা আগে দিলে অনেকটাই ভাজা হয়ে যেত তাই পরে দিয়েছিলাম।
আর শিলা নোড়ার ব্যবহার এখন আমাদের বাড়িতে হয় না বললেই চলে। তাই যেকোনো মসলা করতে হলে আমরা একটু বেশি পরিমাণে করে রেখে দিই। অল্প সর্ষে যেহেতু মিক্সিতে বাটা যায় না তাই বৌদি একটু বেশি পরিমাণেই তৈরি করে রেখেছিল।
আর এটা একদম সত্যি আমরা এখন সময়ের অভাবে এই ধরনের রান্না করতে একেবারেই ইচ্ছুক নয়। তাই এই ধরনের কোন রান্না করতে হলে বৌদি আগের দিন রাতেই সব কেটে রাখে।