কিছু গর্ধব/ গোমূর্খ বউ শ্বশুরবাড়িতে এসে নিজের আইন পাস করার চিন্তা করতে চাই। হতে পারে সে অধিক শিক্ষিত কিন্তু জ্ঞানের দিক থেকে মূর্খ। যেখানে একজন শাশুড়ি দীর্ঘদিন প্রতীক্ষা করে থাকে, দীর্ঘ কষ্ট করে ছেলেমানুষ করলাম ছোট থেকে কুড়ি পঁচিশ বছর পর্যন্ত অনেক কিছু ত্যাগ করেছি ছেলের জন্য। এবার ঘরে নতুন বউ আনি এবং পরিবারের সম্পূর্ণ কিছু তাকে শিখিয়ে পড়িয়ে সুন্দর সংসার গড়ি ছেলে বউ নিয়ে। হয়তো নিজের কিছুটা দায়িত্বের চাপ কমবে নতুন বউকে পেয়ে। আর স্বাচ্ছন্দে কাটাতে পারব নতুন বউয়ের সাথে। কিন্তু পক্ষান্তরে দেখা যায় নতুন বউ দিনে দিনে এমন মনোভাব প্রকাশ করছে সে নিজের মত চলুক অন্যরা তার অনুগত্য হোক। যেখানে গোপনে গোপনে স্বামীর মনে চরম আঘাত দেওয়া হয় কিন্তু মুখ ফুটেছে বেশি কিছু বলে না, ভাবতে থাকে ধৈর্য ধরি নতুন বউ আস্তে আস্তে শুধরাবে। কিছু কিছু মেয়ে খুব সুন্দর ভাবে মানিয়ে নেয়, আবার অধিকাংশ মেয়ে হিংসুটি মনে রেখে মানিয়ে নিতে পারে না। কারণ দেখা যায় বাবার বাড়িতে অনেক পরিশ্রম করে ক্লান্ত হয় না, শ্বশুরবাড়িতে অন্যান্যদের প্রতি হিংসা মনোভাব রেখে দু একটা কাজ করে এবং কাজের ভাগ সৃষ্টি করে। দিনের দিন বেশ কিছু হিংসুটে মন মানসিকতা দেখে আস্তে আস্তে স্বামীর মনটা স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা থেকে দূরত্বের দিকে নিয়ে যায়। আর এই ফাঁকে স্ত্রীগুলা স্বামীকে বলতে থাকে
তুমি আগের মত নাই, তুমি অনেক বদলে গেছো। কেন স্বামী মন চেঞ্জ হচ্ছে, ভালোবাসা কমিয়ে দিচ্ছে; বোঝার বোধগম্যতা তা থাকে না। এখানে কিন্তু স্বামীর মন ভাঙ্গার প্রধান দায়ী হিসেবে স্ত্রী থেকে থাকেন। একজন স্বামীর নতুন বউকে নিয়ে সুখময় সুন্দর সংসার সাজানোর যে সুন্দরবন মানসিকতা থাকে সেটা কিন্তু দিনে দিনে ধ্বংস হতে থাকে বউয়ের খারাপ আচরণগুলোর জন্য। আরো চরম হুমকির সম্মুখীন হয় যখন বউ স্বামীর কথা না শুনে, মা-বোনের কথা শুনে স্বামীকে পরিচালিত করতে যায়।
ভাই, আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে আপনি খুব আক্ষেপ করে কথাগুলো লিখেছেন। এমন আক্ষেপ আমারও ছিল, আর সেই আক্ষেপ ছিল আমার বড় ভাবীর উপরে। আমার অর্ধাঙ্গিনী আমাদের সংসারে আসার ১০ বছর অতিক্রম করার পর আমার বড় ভাই বিয়ে করেছিল। আর আমার বড় ভাই যখন বিয়ে করেছিল তার ঠিক এক মাসের মাথায় আমাদের আলাদা করে দিয়েছিল। আমার বড় ভাবির নাকি যৌথ পরিবার পছন্দ নয়। আর তখন আমাদের সংসারটা ভেঙে গিয়েছিল। শুরুর দিকে আমি এমনটি মানতে চাইনি, তবে পরবর্তীতে বাধ্য হয়ে মানতে হয়েছে। তবে ভাই, হাতের পাঁচ আঙ্গুল যেমন সমান হয় না। ঠিক সেরকম সব মেয়ে মানুষ আবার এক হয় না। একই মেয়ে মানুষ হয়ে আমার অর্ধাঙ্গিনী একটানা ১০ বছর যৌথ পরিবারে সংসার করেছে, অথচ বড় ভাবি আসতে না আসতেই আমাদের যৌথ পরিবারকে ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে। তবে যারা ভালো তারা অবশ্যই সংসার বেঁধে রাখতে জানে। আর যারা খারাপ মন-মানসিকতার তারা কখনোই নিজের বাবা মাকে ছাড়া শশুর শাশুড়িকে মূল্যায়ন করতে জানে না। যাই হোক ভাই, আক্ষেপ থাকলেও অনেক সময় নিশ্চুপ হয়ে থাকতে হয়। যাইহোক ভাই, সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এই জায়গায় তো মেয়েরা বোকার পরিচয় দেয় ভাই। তারা ভাবেনা সামান্য এই দুনিয়াতে কিসের এত বড়ায়।
আপনার পোষ্টের টাইটেল দেখে ভাবলাম কার আবার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটলো। পরে আপনার পোস্টটি পুরো দেখে বুঝতে পারলাম আপনি অন্য একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। আপনার আলোচনা কৃত বিষয়টি আমাদের সমাজে অহরহ ঘটে চলেছে। ধরতে গেলে প্রতিটা ঘরে ঘরে এরকম সমস্যা দেখা যাচ্ছে। আসলে আমরা সবাই নিজের জায়গা থেকে চিন্তা করি কিন্তু একবার অন্যজনের অবস্থানে দাঁড়িয়ে তার কথা চিন্তা করি না। যার কারণে আমাদের মাঝে অনেক ভুল ধারণা সৃষ্টি হয়।
হ্যাঁ এমন সমস্যা আজ সারা দেশব্যাপী। তবে তার পিছনের কারণগুলো আমাদের অবশ্যই জানতে হবে এবং সজাগ হতে হবে।
অবশ্যই আমাদের এর সমাধান করা উচিত এর কারণে অনেক সংসার আজ ধ্বংসের পথে।
আসলে ভাইয়া এমন কিছু মেয়েদের জন্য বিবাহ বিচ্ছেদ বেশি হয়। যে মেয়ে বিয়ের পরে বাবা মার কথা শোনে চলে। আসলে মেয়েদের উচিত বিয়ের পরে বাবার বাড়ির কথা ভেবে চিন্তে শোনা।এটা সত্যি বলেছেন বেশ ভালোবাসলে আঘাত বেশি করে। সব কিছুর একটা লিমিট আছে। অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ। যাইহোক বউদের বেশি প্রশ্রয় দিতে নেই। অনেক আবেগ নিয়ে কথাগুলো লিখেছেন বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে আপু জাদের ধৈর্য শক্তি রয়েছে তারা সব কিছু বোঝার চেষ্টা করে। আর যাদের উঠতি বয়স ধৈর্য শক্তি নেই, একটু ফোঁস শুনলেই তারা তাতে মেতে যায়।