"আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের মধুর অনুভূতি"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১৪ ই জুন, শুক্রবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের গত তিনদিন ধরে আমরা সত্যিই অনেক বেশি আনন্দ উল্লাস করেছি। ভার্চুয়াল ভাবে যে, এতো আনন্দ উল্লাস করা যায় সেটা আমার বাংলা ব্লগে না আসলে হয়তো জানতাম না। আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের মধুর অনুভূতি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
আমার বাংলা ব্লগের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের প্রথম দিনের অনুভূতি ছিলো সত্যি অনেক বেশি মধুর। আমাদের শ্রদ্ধেয় বড় দাদা একটু ব্যস্ত থাকার কারণে শ্রদ্ধেয় এডমিন ছোট দিদির কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু করে আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন শুভ ভাই। এই সময়টাতে মনের ভিতরে মধুর জোয়ার বয়ে যাচ্ছিলো। আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন শুভ ভাই ভার্চুয়ালি কেক কাটার একটি ভিডিও আমাদের মাঝে প্রকাশ করে। তারপর শ্রদ্ধেয় এডমিন সুমন ভাই আমার বাংলা ব্লগের অফিসিয়াল থিম সং প্রকাশ করে। আমার বাংলা ব্লগের এবারে থিম সং ছিল সত্যিই দারুণ।
আমার বাংলা ব্লগের এমন সুন্দর গান শোনার পরে মনের ভিতর ভীষণ ভালো লাগছিলো। তারপর গান শোনা শেষ হলে আমাদের শ্রদ্ধেয় অ্যাডমিন শুভ ভাই আমার বাংলা ব্লগের কো-ফাউন্ডার ছোট দাদাকে স্টেজে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানায়। আমাদের শ্রদ্ধেয় ছোট দাদা আমার বাংলা ব্লগের সবাইকে তৃতীয় বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা জানায়। আমাদের ছোট দাদার মূল্যবান বক্তব্য আমাদেরকে সত্যিই অনেক বেশি অনুপ্রেরণা যোগায়। বর্তমানে আমার বাংলা ব্লগ এবং টেকনোলজি সম্পর্কে ছোট দাদা আমাদেরকে অনেক ধারণা দেয়।
তারপর আস্তে আস্তে সকল শ্রদ্ধেয় এডমিন ও মডারেটরদের কাছ থেকে আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের দারুন দারুন শুভেচ্ছা বক্তব্য শুনতে পাই। আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনে আমাদের শ্রদ্ধেয় অ্যাডমিন মডারেটরদের কাছ থেকে যে, অনেক সুন্দর বক্তব্য শুনব সেটা আগেই জানতাম। তারপরেও সুন্দর মূল্যবান বক্তব্যগুলো শোনার পরে আমার বাংলা ব্লগের প্রতি ভালোবাসাটা আরো অনেকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে সাধারণ ইউজারদের ভেতরে। আমার বাংলা ব্লগের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার থেকে শুরু করে এডমিন মডারেটররা সবাই প্রতিটি সদস্যদের খুব কেয়ারফুলি হ্যান্ডেল করে এ বিষয়টা আমার কাছে দারুন লাগে।
আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে নির্বাচিত সদস্যদের ভিডিও বার্তা দেখার অনুভূতি সত্যিই অনেক বেশি সুন্দর ছিলো। আমি নিজেও অবশ্য এই ভিডিও বার্ততে শুভেচ্ছা বক্তব্য দিয়েছিলাম। তারপর ভিডিও বার্তা দেখা শেষ হলে কমিউনিটির নির্বাচিত কিছু সদস্যদের কাছ থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি নিয়ে তাদের অনুভূতি শোনা হয়। সত্যি বলতে আমার বাংলা ব্লগ নিয়ে সবার সুন্দর সুন্দর অনুভূতির শুনে অনেক বেশি ভালো লাগছিলো। আমার বাংলা ব্লগে যারা কাজ করে সবার ভিতরেই সুন্দর সুন্দর স্মৃতিও অনুভূতি রয়েছে সেটা বুঝতে পেরেছিলাম।
তারপর আমাদের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদার কাছ থেকে আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অনেক সুন্দর শুভেচ্ছা বক্তব্য শুনি। এই সুন্দর মানুষটি না থাকলে হয়তো এই সুন্দর কমিউনিটি আমরা কখনোই পেতাম না। আমরা পেতাম না সুন্দর একটি ভার্চুয়াল পরিবার। যেখানে আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের অনুভূতিগুলো শেয়ার করে থাকি। আমাদের শ্রদ্ধেয় বড় দাদার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেও সেটা কম হয়ে যায় আমার কাছে মনে হয়। আমাদের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদা আমাদের সবার উত্তম পথপ্রদর্শক।
প্রথম দিনের সবশেষে সেগমেন্টটি ছিলো কুইজ সেগমেন্ট। হ্যাংআউট গুলোতে সব থেকে বেশি মজা হয় এই কুইজ সেগমেন্টে। যেমন সুন্দর সুন্দর কইস তেমন সুন্দর সুন্দর উত্তর মজাই আলাদা। আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন মডারেটররা কুইজ করার পরে তারপরে স্পেশাল কুইজ করে আমাদের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদা। দাদার কুইজ সবথেকে বেশি ভালো লাগে এবং শিক্ষনীয় যদিও খুব একটা পারি না তারপরেও অনেক কিছু শেখা যায়। হ্যাংআউটের মাঝেমধ্যে গিভওয়ে আনন্দের নতুন মাত্রা যুক্ত করেছিলো। প্রথম দিনের সম্পূর্ণ আয়োজনটা সত্যিই অনেক বেশি সুন্দর ও মনোমুগ্ধকর ছিলো।
প্রথম দিনে এতো সুন্দর একটি অনুষ্ঠান হওয়ার পরে দ্বিতীয় দিনের জন্য বেশ অপেক্ষায় ছিলাম। দ্বিতীয় দিনের প্রথমেই আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদার থেকে অনুমতি নিয়ে আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন শুভ ভাই অনুষ্ঠান পরিচালনা শুরু করে। প্রথম দিনের মতোই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির থিম সং শোনা হয় সবাই মিলে একসাথে। প্রতিবছর যদি এরকম দারুন দারুন থিম সং তৈরি করা হয় আমার বাংলা ব্লগের জন্য তাহলে দারুন হবে। তারপর থিম সং শোনা শেষ হলে কুইজ সেগমেন্ট শুরু হয়।
প্রথম দিনের মত দ্বিতীয় দিনেও কুইজ সেগমেন্টের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। প্রথম দিনে অবশ্য কুইজ একটাও পেরেছিলাম না আমি কিন্তু দ্বিতীয় দিনে কয়েকটি পেরেছিলাম। কুইজ প্রতিযোগিতায় সত্যিই অনেক সুন্দর মজা হয়। কিছু কিছু কুইজের দারুন দারুন উত্তর দেখে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে যায়। কুইজ সেগমেন্ট শেষ হলে শুরু হয় আমার বাংলা ব্লগের এন্টারটেইনমেন্ট সেগমেন্ট। আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হওয়ার পরে এই এন্টারটেইনমেন্ট সেগমেন্টে সব সময় থাকার চেষ্টা করি।
আমার কাছে এন্টারটেইনমেন্ট সিগমেন্টটি অনেক বেশিই ভালো লাগে। আমার বাংলা ব্লগের যে সকল ইউজার ইন্টারটেনমেন্ট সেগমেন্টে নাম দিয়েছিল সবাই আস্তে আস্তে গান কবিতার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি মুখরিত করে তোলে। গতবারের ন্যায় আমি এন্টারটেইনমেন্ট সিগমেন্টটে এবারও একটি লালনগীতি গান পরিবেশন করেছিলাম সত্যিই অনেক বেশি ভালো লেগেছিলো। একটা সময় খুব একটা গান গাইতাম না কিন্তু আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হওয়ার পর থেকে বেশ ভালই গান গাওয়া হয়। আর নিজের জরতা আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।
দ্বিতীয় দিনেও অনুষ্ঠানের মাঝেমধ্যে গিভওয়ে চলছিল এটা অনুষ্ঠানকে আরো সুমধুর করছিলো। বিশেষ করে গিভওয়ে চ্যানেলে যাওয়ার পরে শ্রদ্ধেয় এডমিন মডারেটরদের দারুন দারুন মজার কথাগুলো দেখতে আর রিয়াক্ট দিতে ভীষণ ভালো লাগে। আবার জেনারেল চ্যাটেও বেশ মজা হয় যখন গিভওয়ে দেওয়া হয়। যাই হোক দ্বিতীয় দিনেও আমরা অনেক বেশি আনন্দ উল্লাস করি।
আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রথম দিন ও দ্বিতীয় দিনের উদযাপন এতটাই সুমধুর হয়েছিল যে, তৃতীয় দিনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম। তৃতীয় দিনের অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রথমে এই শ্রদ্ধেয় শুভ ভাই শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদার কাছ থেকে অনুমতি নেয়। তারপরে আমার বাংলা ব্লগের থিম সং সবাই মিলে একসঙ্গে শোনা হয়। তৃতীয় দিনের একটি সেগমেন্ট ছিলো সকল এডমিন মডারেটরদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমার কাছে মনে হয় আমার বাংলা ব্লগের সবার জন্যই এই সেগমেন্টটি বেশ উপভোগ্য ছিলো।
সকল এডমিন মডারেটররা আমাদেরকে বেশ দারুন দারুন গান ও কবিতা উপহার দেয় সত্যিই অনেক বেশি ভালো লেগেছিলো। আর সব থেকে বেশি ভালো লেগেছিলো আমাদের ফাউন্ডার দাদার রেকর্ডিং গান শুনে। জীবনের প্রথমবার দাদার কন্ঠে গান শুনতে পেরে সত্যি অনেক বেশি ভালো লাগছিলো। শুধু আমি না আমার বাংলা ব্লগের সবাই উজ্জীবিত ছিলো সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে। তারপর আমরা আমাদের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদার থেকে তার মূল্যবান শুভেচ্ছা বক্তব্য শুনি।
তারপর শ্রদ্ধেয় দাদার অনুমতিতে আমার বাংলা ব্লগে সদস্যদের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা শুরু হয়। আমার বাংলা ব্লগে সকল সদস্যদের জন্য এই সেগমেন্টটি আলাদা ধরনের আকর্ষণ তৈরি করেছিলো। এবারে আমি বর্ষসেরা বেস্ট এন্টারটেইনার গান থেকে নির্বাচিত হতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছিলো। সত্যি বলতে আমি কখনোই কল্পনা করিনি যে আমি এই অ্যাওয়ার্ডটা জিতবো। আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদা প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করার জন্য।
তারপর আমাদের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদাকে বেস্ট কন্ট্রিবিউটর অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয় ও বড় বৌদিমনিকে বেস্ট সাপোর্টার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদা বেস্ট কনট্রিবিউটর অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার পরে আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করে। সত্যিই আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদার কন্ট্রিবিউশনে আমরা আজ আমার বাংলা ব্লগের মতো সমৃদ্ধ কমিউনিটি পেয়েছি। আমার বাংলা ব্লগের প্রতিটি পদক্ষেপে রয়েছে দাদার কন্ট্রিবিউশন। আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদা স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের সেরা ফাউন্ডার। শ্রদ্ধেয় দাদার মতো একজন ফাউন্ডারকে পেয়ে আমরা সবাই গর্বিত।
তৃতীয় দিনের অনুষ্ঠানের আরেকটি সেগমেন্টে আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদা টুইটার অব দ্য এক্স ঘোষণা করেন আর লোগো কনটেস্ট এর রেজাল্ট প্রকাশ করেন। আর আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লোগো কন্টেস্টে আমাদের শ্রদ্ধেয় মডারেটর সিয়াম ভাই প্রথম স্থান অধিকার করেন। তারপর শুভ ভাই সুপার একটি ঘোষণা করে। তৃতীয় দিনে আরও দুইটি প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়, একটি সাধারণ ইউজারদের বিশেষ প্রতিযোগিতা আর একটি হলো এডমিন মডারেটরদের স্পেশাল ডাই কনটেস্ট এখানে আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন স্বাগতা দিদি প্রথম স্থান অধিকার করে ও আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন সুমন ভাই দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে।
তৃতীয় দিনের সর্বশেষ সেগমেন্টটি ছিলো ডিজে পার্টি আর এই সেগমেন্টের আগে অনুষ্ঠানকে আরো সুন্দর করার জন্য গিভওয়ে প্রদান করা হয়। তারপর শুরু হয় সেই মজাদার ডিজে পার্টি। আরে ডিজে পার্টি পরিচালনা করছিলো আমাদের শ্রদ্ধেয় মডারেটরের সিয়াম ভাই। গতকালকে ডিজে পার্টির অনুষ্ঠান চলে প্রায় রাত ২:০০ টা পর্যন্ত। আর ডিজে পার্টির অনুষ্ঠানে আমাদের শ্রদ্ধেয় ফাউন্ডার দাদা সহ এডমিন, মডারেটর অসাধারণ ইউজার অনেকেই উপস্থিত ছিলো। আমরা সবাই মিলে ডিজে পার্টিতে অনেক বেশি মজা করেছিলাম।
আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের মধুর অনুভূতি আমি আপনাদের সাথে এই পর্যন্তই শেয়ার করলাম।আমার বাংলা ব্লগের সবার প্রতি রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা। আমার বাংলা ব্লগ সবার বন্ধন হোক আমার বাংলা ব্লগ চিরজীবী হোক।
পোস্টের বিবরন
পোস্ট ধরন | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
লোকেশন | কুষ্টিয়া |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon


দ্বিতীয় দিন কারণবশত থাকতে পারিনি কিন্তু প্রথম আর তৃতীয় দিন বেশ উপভোগ করেছিলাম।বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দারুন আয়োজন ছিল আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে।ভালো লাগলো পোস্টটি ।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু আমরা বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানে অনেক আনন্দ উপভোগ করেছিলাম। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের মধুর অনুভূতি গুলো আমাদের সবার মনেই সমান ভাবে আনন্দ দিয়েছিল।সময়টা খুবই সুন্দর কেটেছিল। তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠান অনেক বেশী উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে কেটে গেছে।আপনি আপনার অনুভূতি গুলো চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপন অনেক সুন্দর কেটেছে। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ভিডিও বার্তায় আমিও ছিলাম এটা আমারও বেশ ভালো লাগছিল ভাই। আহ কী চমৎকার একটা মূহূর্ত। আমার বাংলা ব্লগের থিম সং টা কিন্তু বেশ দারুণ হয়েছে। সবমিলিয়ে তিনটা দিন বেশ দারুণ কেটেছে আমাদের। আপনার অনূভুতি টা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগল ভাই। আপনার জন্য শুভকামনা।।
আমার বাংলা ব্লগে তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপনের ভিডিওবার্তায় সবাইকে শুভেচ্ছা জানাতে পেরে সত্যি ভীষণ ভালো লাগছিলো। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।