"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড #৫৮৮ [ তারিখ : ০৪.০৩.২০২৫ ]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @parul19
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম - পারুল। ইউজার আইডি - @parul19। উনার মাতৃভাষা বাংলা, জন্মভূমি - বাংলাদেশ। ফরিদ পুর জেলায় বসবাস করেন।উনার দুটি মেয়ে আছেন। বাংলাই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসেন। সে সাথে নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে ও ঘুরতে পছন্দ করেন বেশ।স্টিমিটে জয়েন করেছেন ডিসেম্বর ২০২১ সালে।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় চার বছর চলমান।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাচ্চাদের পুরষ্কার পাওয়ার অনুভূতি ... @parul19 (03.03.2025 )
বাচ্চাদের এই ছোট ছোট খুশী গুলো দেখলে সত্যিই খুব ভালো লাগে। একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের মহান শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এই দিবস উপলক্ষে ছোটবেলায় স্কুলে নানান রকমের অনুষ্ঠান এবং নানান রকম এর একটিভিটিস এর পার্টিসিপেট করতাম, যেগুলো আসলে খুব আনন্দের ছিলো।
সারা বছর অপেক্ষা করে থাকতাম। কবে আসলে স্কুলে কোনো দিবস পালিত হবে এবং সেখানে আমরা নানান ধরনের প্রতিযোগিতায় পার্টিসিপেট করবো। বিশেষ করে আর্ট প্রতিযোগিতায় বরাবর ই পার্টিসিপেট করতে আমি খুব ভালোবাসতাম। আর বিভিন্ন রকম এর প্রাইজও পেতাম এবং সেই প্রাইজগুলোর মূল্য আসলে আমার কাছে ছিলো তখন একেবারেই অমূল্য রত্ন। কারণ সেগুলোর সাথে জড়িয়ে থাকতো সম্মান, ভালোবাসা এবং কৃতিত্ব। বিশেষ করে স্টেজে উঠে হেড টিচার এর কাছ থেকে প্রাইজ নেওয়ার ব্যাপারটি আমার কাছে ছিলো অনেক বেশি আনন্দের।
ম্যাডাম এর বাচ্চাদের জন্য শুভকামনা রইলো। আশা করছি ওরা ভবিষ্যতে আরো দারুন দারুন সবকিছু তৈরি করবে এবং আমাদের সাথে ভাগ করে নেবে। আসলে ছোট বাচ্চারা যদি এইসব একটিভিটিস এর মধ্যে থাকে, তাহলে বেশ ভালো হয়। তবে বাচ্চাদের ধীরে ধীরে আগ্রহ আসে। তাই তা নিযয়ে আসলে ভেঙে পরলে চলবে না। বাচ্চারা এমনই ধীরে ধীরে করে, যখন তাদের আগ্রহ বাড়ে। তখন তারা সেই কাজগুলো একেবারে স্বাচ্ছন্দে করে। ওনার দুটো বাচ্চার জন্যেই শুভকামনা রইলো।
ছবিগুলো @parul19 এর ব্লগ থেকে নেওয়া
উনার পোস্ট এর বানান, মার্কডাউন এবং কভার ফটো সব কিছুই বেশ সুন্দর। আশা করছি ভবিষ্যতেও তিনি আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত থাকবেন এবং কাজের এ ধারা অব্যাহত রাখবেন।ধন্যবাদ সবাইকে।
আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। বাচ্চারা পুরস্কার পেলে অনেক খুশি হয়ে যায়। তাদের এই আনন্দ দেখে অনেক ভালো লাগে।
আমার পোস্টটি ফিচারড আর্টিকেল দেখে অনেক ভালো লাগলো। সত্যি দুটি মেয়ের পুরষ্কার পাওয়া দেখে আমার আনন্দের শেষ ছিল না। অবশ্যই ওদের সব কিছুতেই আমি পাশে থাকব। আপনারা সবাই দোয়া করবেন ওদের জন্য।
আজকের এই ফিচার্ড আর্টিকেলে খুবই সুন্দর একটা পোস্ট দেখলাম। স্কুল লাইফের এই সকল মুহূর্তগুলো সত্যি খুবই সুন্দর। ছোট ছোট বিষয়গুলো আমাদেরকে সত্যি খুবই আনন্দ দিত। এই পোস্টটা ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে, এজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
প্রথমেই পারুল আপুকে জানাই অনেক অনেক অভিনন্দন। তিনি অনেক সুন্দর একটা পোস্ট নিয়ে সবার মাঝে হাজির হয়েছে। আর ওনার পোস্টটা ফিচার্ডে দেখা মাত্রই খুব ভালো লাগলো। বাচ্চাদের পুরস্কার দেখে আপুরও অনেক ভালো লেগেছে বুঝতে পারছি। বাচ্চাদের জন্য রইল অনেক অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা। ধন্যবাদ পোস্টটি মনোনীত করার জন্য।
পারুল আপুকে অনেক অভিনন্দন।ফিচার্ড আর্টিকেলে পারুল আপুর নামটি দেখে অনেক ভালো লাগলো।বাচ্চাদের এমন আনন্দ ধীরে ধীরে আগ্রহ আরো বেড়ে যায়।অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি ফিচার্ড আর্টিকেলে মনোনীত করার জন্য।
একদম স্কুল লাইফের কথা মনে পড়ে গেলো! আসলেই একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং গান/আবৃত্তি প্রতিযোগিতা হতোই স্কুলে। আর সেখানে এমন পুরষ্কার পাওয়া আসলেই অমূল্য কিছু ছিলো! পারুল আপুর বাবুর জন্য শুভকামনা রইলো আমার পক্ষ থেকে।
পারুল আপুর এই পোস্টটি পড়েছিলাম। উনার দুই মেয়ে সুন্দর সুন্দর আর্ট করে স্কুলে পুরষ্কার পেয়েছিল। বেশ ভালো লেগেছিল পোস্টটি দেখে। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে বাছাই করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।