হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি❤️
হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করছি ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টি কর্তার কৃপায় ভালো আছি।আমি শাপলা দত্ত, বাংলাদেশ থেকে আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো পুষ্টি গুণে ভরপুর হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি।আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।
হাঁসের ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। এতে অতিরিক্ত ভিটামিন বি ১২ রয়েছে, যা লোহিত রক্তকণিকা গঠন, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং স্বাস্থ্যকর স্নায়ুর কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়। স্বাস্থ্যকর: হাঁসের ডিমে থাকা ভিটামিন বি ১২ হৃদরোগ এবং ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। ব্যবহার: হাঁসের ডিমে একটা আঁশটে গন্ধ আছে।এভাবে রান্না করলে এই আঁশটে গন্ধ একদম থাকে না বল্লেই চলে।
তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন।
হাঁসের ডিম |
---|
লবন |
হলুদ |
জিরা বাটা |
আদা বাটা |
মরিচ বাটা |
পেঁয়াজ কুচি |
পেঁয়াজ বাটা |
ভোজ্য তেল |
প্রথম ধাপ
প্রথমে আমি হাঁসের ডিম গুলো সিদ্ধ করে নিয়ে খোসা ছড়িয়ে নিয়েছি।এর পড় ডিম গুলো খুব ভালো করে ভেজে নিয়েছি।
দ্বিতীয় ধাপ
এখন সব গুলো বাটা মশলা উপকরণ গুলো খুব ভালো করে কষিয়ে কষিয়ে নিয়েছি। মশলা গুলোতে লবন,হলুদ দিয়ে খুব ভালো করে মসলা গুলো কষিয়ে নিয়েছি।
তৃতীয় ধাপ
কষানো মসলা গুলোতে সিদ্ধ করে ভেজে রাখা হাঁসের ডিম গুলো দিয়েছি ও খুব অল্প পরিমাণে জল দিয়েছি। যেহেতু সিদ্ধ ও ভাজা ডিম তাই বেশি জল দেয়ার প্রয়োজন পড়েনি।অল্প পরিমাণ জল দিয়ে কিন্তু সময় ফুঁটিয়ে নিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
ডিমের তরকারি গুলো একদম খুব সুন্দর ভাবে ফুঁটিয়ে উঠেছে। তাই নামিয়ে নিয়েছি।
পরিবেশ
এখন পরিবেশনের জন্য তৈরি করে নিয়েছি।
এই ছিলো আমার মজাদার হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি।অসাধারণ সুন্দর খেতে হয় এই রকম করে হাঁসের ডিম রান্না করলে।আজ এপর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ও নিরাপদে থাকুন।আবারও দেখা হবে অন্য কোন পোস্ট নিয়ে।
টাটা
পোষণ | বিবরণ |
---|---|
পোস্ট তৈরি | @shapladatta |
শ্রেণী | রেসিপি |
ডিভাইস | OppoA95 |
লোকেশন | গাইবান্ধা, বাংলাদেশ |
আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।
আপু আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আসলে আপু হাঁসের ডিম অনেক মজার। আমার কিছু হাঁস আছে প্রতিবদিন ডিম পাড়ে। প্রতিটি দাগ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে সাথে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু আপনার হাঁসের ডিমের ফটোগ্রাফি ও গল্প পড়েছি।আপনি তো সব সময় মন চাইলেই খেতে পারেন হাঁসের ডিম।ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
ওয়াও আপু আজ আপনি আমাদের মাঝে সুস্বাদু হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপিটি পোস্ট করলেন। যা দেখে আমার অনেক লোভ লাগছে। আমি এমনি ডিম খেতে খুব পছন্দ করি।আর আপনার আজকের ডিমের কালিয়া টি দেখে ইচ্ছে হচ্ছে একটু খেয়ে নেই। আর রেসিপির কালারটা এবং প্রতিটি ধাপ ছিল অসাধারণ। দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আর খেতে না জানি কত সুস্বাদু হয়েছে। বলেন তো আপু। খুবই চমৎকার করে আমাদের মাঝে ডিমের কালিয়া রেসিপিটি ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
খেতেও খুব ভালো হয়েছিল। ধন্যবাদ আপু সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি দারুন হয়েছে আপু। হাঁসের ডিম আমার ভীষণ পছন্দের। বিশেষ করে শীতকালে হাঁসের ডিম খেতে বেশি ভালো লাগে। তবে এবার হাঁসের ডিম খুব একটা খুঁজেই পাচ্ছি না। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
আহারে আপু আসলে অনেক সময় পছন্দের জিনিস চাইলেও পাওয়া যায় না।আমি যখন খাগড়াছড়ি ছিলাম পেতাম না হাঁসের ডিম।ভিক্ষা করতে আসতো ওনাদের কে বলে রাখতাম এনে দিতো বেশি দামে কিনতাম। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
খুবই মজাদার এবং লোভনীয় একটি রেসিপি পাশাপাশি আপনি দারুন কিছু কথা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন যা আমাদের সকলেরই জানা উচিত বলে আমি। ব্যক্তিগতভাবে আমি মাছের থেকে ডিম অনেক বেশি পছন্দ করি। হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি লোভনীয় ছিল, এ ধরনের রেসিপি দেখলে মাথা নষ্ট হয়ে যায়। মজাদার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
চমৎকার রেসিপি
বেশ মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছে দিদি ৷ আসলে হাসের ডিম আমার অনেক পছন্দের ৷ মাঝে মাঝেই খাওয়া হয় হাসে ডিম বিভিন্ন রেসিপি তৈরি করে ৷ আপনার তৈরি হাসের ডিমের কালিয়া রেসিপি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো ৷ খুবই সুন্দর এবং মজাদার ভাবে রেসিপি টি তৈরি করেছেন ৷ দেখতে বেশ লোভনীয় হয়েছে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ৷
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
আহা হাসির ডিমের কালিয়া রেসিপি দেখে জিভেতে জল চলে আসলো। হাঁসের ডিম আমার অনেক পছন্দের। এরকম হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি হবে আর এক গামলা ভাত হবে তাহলেই খেয়ে অনেক শান্তি হবে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
হাহাহাহা এক গামলা ভাত খাবেন ডিম দিয়ে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর কমেন্ট করে একটু হালকা বিনোদন দেয়ার জন্য
হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যেটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। জি আপু হাঁসের ডিম আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আর হাঁসের ডিম এই ভাবে রান্না করলেতো খেতে ভীষণ সুস্বাদু লাগে। আপনার তৈরি রেসিপিটা খুবই লোভনীয় লাগছে। বিশেষ করে রান্না ধরন অনেক সুন্দর ছিলো। অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুস্বাদু মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূল্যবান সময় ব্যায় করে আমার রেসিপি পোস্টে খুব সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
আজকে আপনি পুষ্টিগুণে ভরপুর হাঁসের ডিমের কালিয়া রেসিপি করেছেন। শীত কালের সময় তো আমি হাঁসের ডিম বেশি খেয়ে থাকি কারণ ওটাতে পুষ্টি মেলা। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আমার ভীষণ ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
শীতকালে হাঁসের মাংস হাঁসের ডিম দুটোই ভালো লাগে।আমি শীত,গরম সব সময় হাঁসের ডিম খাই।মুরগি ডিম খাই না বলে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর করে পোস্ট করার জন্য।
ডিম আমার প্রিয় খাবার।
ডিমের রেসিপি যেকোনোভাবে প্রস্তুত করলেই খেতে পারি।
আপনি হাঁসের ডিমের খুব মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখেই লোভ হচ্ছে।
ইচ্ছে করছে তুলে খেতে শুরু করে।
রেসিপি প্রস্তুত প্রণালী অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমার রেসিপিটি ভালো লাগার জন্য।