ড্রাগন ফ্রুুট মিল্কশেক
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই আশা করছি ভালো আছেন,সুস্থ আছেন।আমিও ভালো আছি সুস্থ আছি।আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে এসেছি ড্রগন ফলের মিল্কশেক বাননোর পদ্ধতি নিয়ে।
পদ্ধতিঃ
১.ড্রাগন ফল।
২.কলা।
৩.দুধ।
৪.চিনি।
৫.দুধ।
৬.বরফ।
প্রথমে আমি ড্রাগন ফলও কলা কেটে নিয়েছি।
এখন আমি আগে থেকে ফুটিয়ে রাখা দুধ,চিনি, ড্রাগন ফল,কলা গুলো একটা ব্লেন্ডারে দিয়ে দিয়েছি।
এখন আমি ব্লেন্ডারের কলাও ড্রাগন গুলোতে আগে থেকে ফুটিয়ে রাখা দুধ দিয়েছি।
এখন আমি ব্লেন্ডারের সব গুলো উপকরণ ব্লেন্ড করে নিয়েছি।
একদম পুরাপুরি ভাবে সুন্দর ব্লেন্ড হয়ে গেছে তাই পরিবেশের জন্য একটি গ্লাসে ঢেলে নিয়েছিও গ্লাসে এক টুকরো বরফ দিয়ে পরিবেশ করেছি।
এভাবেই তৈরী করেছি খুব সহজ উপায়ে মিল্কশেক টি।এই গরমে এভাবে এক গ্লাস যদি ঘরে তৈরি করে মিল্কশেক নিজ হাতে তৈরী করে খাওয়া যায় তবে মনটা ও শরীরটা একদম জুড়িয়ে যায়।আশা করছি আপনাদের পদ্ধতিটি বেশ ভালোই লেগেছে। আজ এই পর্যন্ত। টাটা
পোস্ট | বিবরণ |
---|---|
শ্রেণী | পদ্ধতি |
ডিভাইস | OppoA95 |
ফটোগ্রাফার | @shapladatta |
লোকেশন | গাইবান্ধা |
আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।
খুব সুস্বাদু একটি ফলের মিল্কশেক করেছেন আপনি।আমাদের সবারই কম বেশি পছন্দের এই ফল। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবান আমার পোস্ট টি সময় নিয়ে পড়ার জন্য এবং সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
ড্রাগন ফলের মিল্কশেক আগে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটা খেতে অনেক সুস্বাদু। আমি অবশ্যই বাসায় একদিন রেসিপি টা ট্রাই করবো। সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
অনেকেই ড্রাগন ফল খেতে চায়না তারা যদি এই গরমে এভাবে মিল্কশেক তৈরি করে খায় তবে বেশ ভালো লাগবে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর কমেন্ট এর জন্য।
এই প্রচন্ড গরমের সময় ঠান্ডা ঠান্ডা এরকম এক গ্লাস শরবত খেতে পারলে আর কিছুই লাগবে না। ড্রাগন ফলের শরবত খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। মাঝেমধ্যে তৈরি করা হয়। তবে সাথে কলা দিয়ে এভাবে তৈরি করে এখনো খাওয়া হয়নি। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখব।
হ্যাঁ ড্রাগনের মিল্কশেক গরমে সস্তি নিয়ে আসে শরীরে।কলা দিলে স্বাদটা ভিন্ন রকমের হয়ে যায়।ধন্যবাদ
এভাবে কখনো মিল্কশেক তৈরি করে খাওয়া হয়নি।
নতুন জিনিস শিখলাম আজকে। যাইহোক বেশ সহজ উপস্থাপনার মাধ্যমে দেখিয়েছেন, সবাই আশাকরি তৈরি করতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে রেসিপিটি উপস্থাপন করার জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন একদম সহজ পদ্ধতিতে করা এই ড্রাগন মিল্কশেকটি স্বাদে ভরপুর। যে কেউ করতে পারবে খুব সহজেই।
খুবই মজাদার ড্রাগণ ফ্রুটস মিল শেক তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই গরমের সময় এরকম ঠান্ডা এক গ্লাস মিল শেক খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু এবং লোভনীয় মনে হয় সবসময়। দেখেই বোঝা যাচ্ছে এই মিল-শেক সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করবে। মজাদার এই ড্রাগন ফ্রুটস মিল শেক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক মজাদার এই মিল্কশেক টি । ঠিক বলেছেন এই গরমে এক গ্লাস মিল্কশেক অনেক বেশি সুস্বাদু ও লোভনীয় লাগবে সবার।
অনেক সুস্বাদু একটি জুস তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যেখানে ড্রাগন ফল কল চিনি ও বরফের সমন্বয়ে। এই জাতীয় রেসিপিগুলো আমার খুবই ভালো লাগে, প্রচন্ড এই গরমের মুহূর্তে এই জাতীয় রেসিপিগুলো শরীরের জন্য বড় উপকার। খুবই ভালো লাগলো বানানোর কৌশল দেখে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এই গরমে এরকম মিল্কশেক শরীরের জন্য খুব উপকারী কারণ এখানে সবগুলো উপকরণ পুষ্টিতে ভরপুর।
আপু আপনি আজকে খুবই সুন্দর একটি ড্রাগন ফ্রুট মিল্কশেক তৈরী করেছেন। ড্রাগন ফল কলা দুধ চিনি বরফ এগুলো মিশ্রণে যদি তৈরি করা যায় তাহলে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে গরমের সময় সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। আপনার তৈরি এটা দেখে খুব ভালো লেগেছে খেতেও সুস্বাদু হয়েছে মনে হয়। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন গরমে বেশ ভালো লাগে খেতে।অনেক সুস্বাদু হয় এই মিল্কশেক টি।
ড্রাগন ফল খুবই উপকারী কিন্তু কেন জানি আমি বেশি খেতে পারিনা। তবে আপনার কাছে থেকে খুব ভালো রেসিপি শিখে নিলাম। এভাবে ড্রাগন ফলের মিল্ক শেক খেতেই পারি। আপনার ড্রাগন ফলের মিল্ক শেক দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
খুব সুন্দর বলেছেন ড্রাগন ফল উপকারী। আসলে অনেকেই এই ফলটি সরাসরি খেতে পারে না আর তারা এই পদ্ধতিতে মিল্কশেক তৈরী করে খুব সহজেই খেতে পারবে।
ড্রাগন ফ্রুটস এর মিল্ক শেক আপনি দারুন তৈরি করলেন আপু। ড্রাগন ফ্রুটস খেতে অনেক ভালো লাগে আমার। সেই সাথে যদি এভাবে মিল্ক শেক তৈরি করা হয় তাহলে আরও দুর্দান্ত হয়। আপনি যেহেতু কলা মিক্স করেছেন খেতে আরো অনেক ভালো লাগবে। মিল্কশেক অনেক সুন্দর হয়েছে কালারটি। অনেক ধন্যবাদ আপু খুব মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর কমেন্ট করার জন্য। ঠিক বলেছেন এভাবে মিল্কশেক তৈরী করলে খেতে দূরান্ত হয়।
ড্রাগন ফলের জুস খেয়েছি। তবে আপনি আজকে সম্পুর্ন ইউনিক ভাবে ড্রাগন ফ্রুুট মিল্কশেক তৈরি করেছেন। আমিও শিখে নিলাম বাসায় তৈরি করবো। খেতে নিচ্ছই মজা হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
হ্যাঁ খেতে অনেক মজাদার এই ড্রাগনের মিল্কশেকটি।অবশ্যই তৈরী করে খেয়ে দেখবেন বেশ ভালো লাগবে।