꧁:"দাগ থেকে দারুন কিছু"||~~ডিটক্স চিকিৎসা পদ্ধতি " ꧂☆
꧁:"দাগ থেকে দারুন কিছু" ꧂☆
সকলকে শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও বেশ ভালো আছি। আর আপনাদের সবাই সব সময় ভালো থাকবেন। এটাই প্রত্যাশা করি।
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের আপনাদের সাথে নতুন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে হাজির হয়েছি।খুবই চমৎকার এবং মিরাক্কেল।এ যেন দাগ থেকে দারুন কিছু। বন্ধুরা আপনারা বেশ কিছুদিন আগে থেকেই শুনতে পাচ্ছেন যে আমি মাঝে মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়ছি।আর সেটা হচ্ছে প্রেসার জনিত সমস্যা।কুরবানী ঈদের আগে আমি দুই দিন রাস্তায় পড়ে গিয়েছিলাম মাথা ঘুরে।প্রেসার জনিত কারণে।হুটহাট করেই প্রেসারটা উঠানামা করত। এবং দীর্ঘদিন বাসায় বসে থাকতে থাকতে আমি প্রায় বোরিং ফিল করছিলাম।কারণ কোরোনার আগে পর্যন্ত আমি ব্যবসা করেছি সফলভাবে।এবং করনাকালীন সময়ে আমি আমার ব্যবসাটাকে ক্লোজ করি।আর তাই এতদিন বসে বসে অর্থনৈতিক টান পোড়ায় পড়েছি।এক পাশে শারীরিক অসুস্থতা।অপরদিকে অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা।এই দুটো কারণেই মূলত বেশি অসুস্থ হতাম দুশ্চিন্তার কারণে।রোগী সেজে যখন আমাদের এখানে একটি ডাক্তারের কাছে যাই।তিনি আমাদের এলাকার ছেলে। আমার বড় ভাই সম্পর্কে।তিনি আমাকে দেখে একটি নতুন কোম্পানির নতুন পণ্যের অফার করলেন।কোম্পানির নাম হাইজেশন। HZS.এই কোম্পানির বয়স প্রায় ২০ বছর।চায়না কোম্পানি।২৫ টির ও অধিক পণ্য লঞ্চ করেছে বাংলাদেশে।২৫টি পণ্যের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- হারবাল জুস ড্রিংক।সংক্ষেপে যাকে বলা হয় ডিটক্স।এই জুস পান করলে, এবং ডিটক্স এক্সারসাইজ এর মাধ্যমে,শরীরের বিষাক্ত টক্সিন গুলোকে,মলদ্বারের মধ্য দিয়ে বের করে আনে।অর্থাৎ আমাদের দেহের ভেতরটাকে পরিপূর্ণ ক্লিন করে আনে।যে পদ্ধতিটা আমাকে দারুন ভাবে নাড়া দিয়েছিল।
আর তাই আমি নিজেও ডিটক্স করেছিলাম।ডিটক্স করতে হয় অনেক নিয়ম কানুন এর মধ্য দিয়ে।অর্থাৎ যেদিন ডিটাপস করাতে হয় সেদিন দুপুর বারোটার মধ্যে খাওয়া-দাওয়া সেরে নিতে হয়।এবং সেগুলো সবজি জাতীয় হলে ভালো হয়।এরপর বিকেল ছয়টার সময় এক বোতল জুস খেয়ে প্রায় ৪৫ মিনিট এক্সারসাইজ করতে হয়।সম্পূর্ণ এ সি রুমে।প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হয়।এবং হাই কমিটির টয়লেট করতে হয়।তবে লক্ষ্য নিও বিষয় হচ্ছে,দুবার টয়লেট করার পর কমেডির মধ্যে একটি ছাঁকনি দিতে হয়,সারারাত থেকে সকাল নয়টা অবধি যতবার টয়লেট হবে সেই ছাকনিতেই করতে হবে।এবং ফ্লাশ করতে হবে।এ থেকে আমরা নিজেরাই দেখতে পাব আমাদের দেহের ভেতর কিডনি লিভার হার্ডে যেসব বিষাক্ত টক্সিন গুলো ছিল সেগুলো বেরিয়ে এসেছে।অবাক হচ্ছেন তো এটাই বাস্তবতা।আমি নিজেও করেছিলাম।এবং আজকে আরো দুজনকে করালাম।আমাদের নীলফামারীতে প্রায় ১৫০ জন ডিটক্স করেছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমি সহ সকলেই সুস্থ আছি।পাশাপাশি এই কোম্পানিতে একটি কাজের সুযোগ হয়েছে।এ যেন দাগ থেকে দারুন কিছু।
ইচ্ছা আছে এই নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি সারা বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দেব।প্রত্যেকটা মানুষ আমরা কেউ মৃত্যু থেকে মুক্তি পাবো না।কিন্তু আমরা চাইলে অসুস্থতা থেকে মুক্তি পেতে পারি।সঠিক এবং সচেতনভাবে জীবন যাপন করার মাধ্যমে।যদিও আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের লাইফ স্টাইল, সঠিক স্বাস্থ্যসম্মতের বাইরে।তবুও যারা জটিল কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে কষ্ট পাচ্ছেন তারা যদি এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করেন নিশ্চিতভাবে বলতে পারি তারা উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
তো বন্ধুরা সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি।আগামীতে আবারো আপডেট নিয়ে হাজির হবআপনাদের মাঝে।
♥♥
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ"
এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রেম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রেম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
সুস্থতা আল্লাহর দেওয়া এক মহামূল্যবান এবং বড় নেয়ামত। অসুস্থ হলে তিনি আমাদেরকে যেকোন একটি ওসিলায় শেফা দান করেন।
পোষ্টের ক্যাপশনটা দারুণ লেগেছে দাগ থেকে দারুন কিছু। ভেবেছিলাম হয়তো ডিটারজেন্ট টাইপের কোন কিছু আলোচনা করবেন।
কিন্তু পুরো পোষ্টটি পড়ে দেখলাম সে এক ভিন্ন গল্প।
ওষুধের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।
এই ওষুধ যেন বাংলাদেশের প্রতিটা জেলায় পৌঁছে যায় এবং আপনার ইচ্ছাটা পূরণ হয়।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে পুরো পোষ্টটি পড়ে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। তবে ডিটক্স পদ্ধতিটি সত্যি খুবই চমৎকার একটি পদ্ধতি সুস্থ থাকার জন্য♥♥