চাল কুমড়ো বড়া রেসিপি ❤️
হ্যালো,
আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা করছি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আপনাদের আশীর্বাদ ও সৃষ্টিকর্তার কৃপায়।
আমি @shapladatta বাংলাদেশ থেকে। আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাই নিয়মিত ইউজার। আমি গাইবান্ধা জেলা থেকে আপনাদের সঙ্গে যুক্ত আছি।
আজকে শরীরটা ভীষণ খারাপ।ঘারে প্রচন্ড ব্যাথা।কালকেও ব্যাথা হয়েছিলো ভেবেছি যে শোয়ার কারণে হয়তো ব্যাথা হয়েছে। আজ ব্যাথা আরো বেড়ে গেছে। হাতেও ব্যাথা ছড়িয়ে পরেছে।বুঝতে পারছি না কেন ব্যাথা হচ্ছে। আমার প্রেসার সব সময় কম থাকে সেজন্য ব্যাথা না কি প্রেসার বেড়ে গেছে বুঝতে পারছি না।প্রেসার মাপলে বোঝা যাবে।
কচি চাল কুমড়ো খেতে আমার ভীষণ পছন্দের। সব থেকে ভাজা বেশি ভালো লাগে।একদমই কচি চাল কুমড়ো চাক চাক করে বড়া ভেজে খেতে অসাধারণ সুন্দর লাগে খেতে।এই মজাদার কচি চাল কুমড়ো কিন্তুু কিনতে পাওয়া যায় না কারণ এতো ছোট চালকুমড়া কখনোই কিনতে পাওয়া যায় না।নিজের চালকুমড়া গাছ বাড়িতে থাকলেই শুধু খাওয়া সম্ভব।
আমার বাবার বাড়িতে চাল কুমড়ার ছড়াছড়ি। বাড়িতে আসার সময় একটি কচি চালকুমড়া নিয়ে এসেছি আর তা আজকে বড়া ভেজে মজা করে খেয়েছি।ভীষণ চমৎকার লেগেছে খেতে।
আজকে আপনাদের সাথে এই কচি চাল কুমড়া রেসিপি শেয়ার করবো।রেসিপিটি ভীষণ মুচমুচে ফুলকো মজাদার হয়েছে। খেতে অসাধারণ সুস্বাদু একটি রেসিপি।
তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন।
১.চালকুমড়ো |
---|
২.বেসন |
৩.চালের গুড়ি |
৪.লবন |
৫.হলুদ |
৬.তেল |
প্রথম ধাপ
প্রথমে চাল কুমড়া চাক চাক করে কেটে নিয়েছি।
দ্বিতীয় ধাপ
এখন বেসন ও চালের গুড়ি নিয়েছি।
তৃতীয় ধাপ
এখন বেসন ও চালের গু্ড়িতে পরিমাণ মতো লবন,হলুদ দিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
এখন বেসন ও চালের গুড়িতে পরিমাণ মতো জল দিয়ে গুলিয়ে নিয়েছি।
পঞ্চম ধাপ
এখন চুলায় তেল দিয়ে গরম করে নিয়েছি ও আগে থেকে চাক করে রাখা চালকুমড়া গুলো গুলিয়ে রাখা আটা,বেসনে দিয়েছি।
ষষ্ঠ ধাপ
এখন এপিঠ ওপিঠ করে গোলায় মেখে নিয়ে গরম তেলে দিয়েছি।
সপ্তম ধাপ
এখন এপিঠ ওপিঠ ভালো করে ভেজে নামিয়ে নিয়েছি।
পরিবেশের জন্য তৈরি
এই ছিলো আমার মজাদার সুস্বাদু কচি চালকুমড়া বড়া রসিপি।আশা করছি আপনাদের বেশ ভালো লাগবে।আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।আবারও দেখা হবে অন্যকোন পোস্টের মাধ্যমে।
সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
টাটা
পোস্ট | বিবরণ |
---|---|
পোস্ট তৈরি | @shapladatta |
শ্রেণী | রেসিপি |
ডিভাইস | OppoA95 |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।
চাল কুমড়ো বড়া খেতে অনেক ভালো লাগে। চালের গুঁড়া এবং বেসন দিয়ে খুবই চমৎকার রেসিপি তৈরি করেছেন। এই ধরনের বড়া গুলো খাওয়ার মজা খুবই বেশি। চমৎকার একটি রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।
আপনার চাল কুমড়োর বড়া টা দেখে আমার আমাদের দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কথা মনে পড়ে গেল। সত্যি বলতে এটা চালকুমড়ো দিয়ে তৈরি করলেও দেখতে অনেক টা বেগুনির মতো লাগছে। জানি না খেতে ঠিক কেমন হয়েছে। তবে দেখতে কিন্তু বেশ লাগছে। চমৎকার তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
চাল কুমড়ো বড়া তৈরি করার অনেক সুন্দর একটা পদ্ধতি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এটা খুবই লোভনীয় একটা পদ্ধতি আপনি ব্যবহার করে তৈরি করেছেন। এজন্য এটা দেখে আমার লোভ লাগছে যদি খেতে পারতাম খুবই ভালো হতো।
সত্যি লোভনীয় রেসিপিটি ভাইয়া।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু কচি চালকুমড়া কখনো কিনতে পাওয়া যায় না। এটা শুধু নিজের গাছ থেকে খাওয়া সম্ভব। তবে চাল কুমড়ার বড়া কখনো খাওয়া হয়নি। বিকেলে চায়ের সাথে এমন রেসিপি হলে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খেয়ে দেখবেন আপু কখনো বেশ ভালো লাগবে খেতে।
লিংক সোর্স
সর্বপ্রথম মহান সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনা করি উনি যেন আপনাকে অতি দ্রুত সুস্থ করে দেন। যাইহোক আপু আপনি কিন্তুু আজকে অসাধারণ মুখরোচক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। যদিও এরকম চল কুমড়ো দিয়ে কখনো চাল কুমড়ো বড়া খাইনি। তবে আপনার রন্ধন প্রণালী এবং উপস্থাপনা দেখে মনে হচ্ছে চাল কুমড়া বড়া রেসিপিটা অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। সবশেষে এরকম একটি মুখরোচক চাল কুমড়ো বড়া রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন চাল কুমড়ো বড়া রেসিপি তৈরি করে। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ লোভনীয় ছিল। এমনিতেই যেকোনো ভাজি রেসিপি খেতে আমি বেশি পছন্দ করি। এত সুন্দর ভাবে লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে পর্যায়ক্রমে স্টেপ বাই স্টেপ শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
হ্যাঁ অনেক সুস্বাদু ছিলে খেতে বড়া গুলো।
বিভিন্ন ধরনের একটা রেসিপি দেখে বেশ ভালো। চাল কুমড়া দিয়ে কখনো এরকম পাকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়নি। বেশ ভালো লাগলো ইউনিক রেসিপি টা দেখে। খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। লোভনীয় লাগছে রেসিপি টা দেখতে। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু এই রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য।
এভাবে একদিন খেয়ে দেখবেন বানিয়ে ভীষণ ভালো লাগবে।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনি তো দারুন রেসিপি তৈরি করলেন। এভাবে চাল কুমড়ো ভাজি করে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। দের এলাকাতে এই রেসিপিটির নাম চাল কুমড়োর চাক ভাজি বলে। আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিল। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আসলে জায়গা ভেদে নাম আলাদা হয় আপু।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।
বেশ মুখরোচক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।এমন মজার খাবার দেখে নিজের লোভ সামলানো মুশকিল হচ্ছে।বিকালের নাস্তায় কিংবা গরম ভাতের সাথে খেতে খুবই ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
সত্যি মুখরোচক আপু।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।