জীবনের অনুকূলতা ও প্রতিকূলতা
মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই এ নানা ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ-পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। আর জীবন সংগ্রামের এ লড়াই থেকে কাটিয়ে উঠতে হলে সকল ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয়। কারণ মানব জীবনের সকল সময় অনুকূল হয় না। চড়াই-উতরায় এর মধ্যেই মানব জীবন প্রবাহমান।
মানবজীবনের অনুকূল সময় চরম সুখের সময়। এ সময়ে সঙ্গ দেয়ার মত লোকজনের অভাব নেই। জীবনের নিত্যপ্রয়োজনীয় কোন জিনিসের অভাব থাকে না। ফলে এই সুখের সময় গুলোতে বোঝা যায় না,জীবনের চরম বাস্তবতা।এই সময়ে বন্ধুবান্ধব পাড়া-প্রতিবেশী সকলেই পাশে থাকে। লোকজনের আসল রূপ পাওয়া যায় জীবনের প্রতিকূল সময় গুলোতে। প্রতিকূল সময় গুলোতে মানুষ দুঃখ দুর্দশার মধ্যে দিনকাল অতিবাহিত করে। প্রকৃত বন্ধুবান্ধব এবং খুব কাছের কিছু লোকজন ছাড়া এই সময়গুলোতে সঙ্গ দেয়ার মত কেউ থাকেনা। প্রতিকূল সময় গুলোতে লোকজনের আসল রূপ পাওয়া যায়।
দুধের মাছিরা এই সময় গুলোতে দূরে সরে যায়। প্রতিকূল সময় গুলো থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। এ সময় গুলোতে ভেঙ্গে না পড়ে আপন পরের ভেদাভেদ খোঁজা উচিত।
অনুকূল সময় গুলো মানুষকে সুখের রাজ্যে ভাষায় এবং প্রতিকূল সময় গুলোতে উপলব্ধি করা যায় জীবনের চরম বাস্তবতা। জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণের উপযুক্ত সময় হল প্রতিকূল পরিস্থিতি। এজন্য জীবনে অনুকূল সময়ের সঙ্গে প্রতিকূল পরিস্থিতি প্রয়োজন।
ভাইয়া অনেক ভালো লাগলো ব্লগটি পড়ে। ধন্যবাদ।
আপনার লেখাগুলো অনেক সুন্দর। আপনার লেখাও নিয়মিত পড়া হয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
😇😇😇
মানুষের চলার পথে অনেক বাধা -বিপত্তি থাকবে।তাকে পেরিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।ভালো লিখেছেন,ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ দিদি।