সময়ের এক ফোড় অসময়ের দশ ফোড়
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
এ কথাটি আমরা সকলে ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি। কারণ এই কথার আসলে আমরা সকলে ছোটবেলায় এক কথায় প্রকাশ্যে পড়েছি কিংবা বাগধারা তেও পড়েছি বলা চলে। কিন্তু এই কথাটি আমাদের জীবনে ইমপ্লিমেন্ট করতে আমরা অনেকটা সময় নিচ্ছি। এটা আসলে আমি জানিনা আমার সাথে কেউ একমত হবেন কিনা। কিন্তু আমি এটার সাথে অনেক কথা অনেক ব্যাপার এমন রয়েছে। যেটা আমরা ছোটবেলা থেকেই শিখে আসছি। কিন্তু কখনোই আমাদের জীবনে সেটা আমরা ইমপ্লিমেন্ট করতে চাই না। অর্থাৎ আমাদের অলসতার জন্য।
আর সময়ের কাজ অসময় এ করা এটা মানবজাতির অনেক বড় একটি মুদ্রা দোষ বলা চলে। আমি সব মানুষ জাতির দোষ দিয়ে নিজের দোষ ঢাকছি এমনটা নয়। অর্থাৎ আমার নিজেরও একই অবস্থা। তাই আসলে মাঝে মধ্যে নিজেকে মনে করিয়ে দিতেই লেখাগুলো লেখালেখি করা অনেক বেশি ইফেক্টিভ বলে আমি মনে করি। কারণ এই যে আমি যে সময়গুলো যে দিচ্ছি না, এটা যখন আমি লিখছি। তখন আমি রিয়েলাইজ করছি যে, সত্যি আমি সময়ের গুরুত্ব দিচ্ছি না।
আর সত্যি কথা বলতে এটা আমি আমার নিজের জীবনে অনেকবার দেখেছি যে, সময় এর কাজ সময় এ না করলে সেটা অসময়ে করাটা অনেক বেশি কষ্টকর হয়ে যায় এবং সত্যি কথা বলতে সব সময় অসফলতার দিকেই সেই কাজটি আগায়।অর্থাৎ আমি যদি আমার নিজের কথা বলি। তাহলে আমি যদি ক্লাসের কোনো কাজ বাকি রাখি। তাহলে সেটা সব সময় করি একেবারে শেষ সময় এসে।তবে তখন অনেক ভুল হয়। কিন্তু তাও সেটা কেনো যে বারবার হয় বুঝি না। অর্থাৎ এই যে আমাদের মানুষের একটা স্বভাব অসময়ে সবসময় বেশি বেশি কাজ করা আর সময়ে কাজের গুরুত্ব না দেওয়া। এটা থেকে আসলে বের হয়ে আসতে পারলে দেখা যাবে যে, আমরা অনেকটাই সফল হতে পারছি।