লেভেল ২ হতে আমার অর্জন - By @munna101 || 10% for @shy-fox
🥀শুভেচ্ছা স্বাগতম🥀
যতোই শিখিবে ততই জানিবে
সম্মানিত আমার বাংলা ব্লগ বাসি। সবাইকে জানাই আমার আন্তরিক অভিনন্দন ও প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। আশা করি আপনারা সকলেই সুস্থ আছেন নিরাপদে আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও বেশ ভালোই আছি। আপনারা হয়তো সকলেই জানেন নতুন ইউজারদের সঠিক গাইডলাইন প্রদান করার উদ্দেশ্যে ও আমাদের মত নিউবি দের দক্ষ ব্লগার গড়ে তোলার নিমিত্তে abb-school এর উদ্যোগে শিক্ষা কার্যক্রম পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। এবং abb-school এর শিক্ষাক্রম পদ্ধতিকে পাঁচটি স্তরে বা লেভেলে ভাগ করা হয়েছে। আমি ইতিমধ্যে level-01 সাফল্যের সহিত উত্তীর্ণ হওয়ার পর level-02 এর ক্লাস করার জন্য সুযোগ পাই। যেটা আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্জন ছিল। যা আমার স্টিমিট ক্যারিয়ারে কিংবা আমার বাংলা ব্লগের দীর্ঘ পথ বা ব্লগিং ক্যারিয়ারে পাড়ি দিতে এক অনবদ্য ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
গতকাল রোজ বুধবার (17-11-2021) আমাদের abb-school এর level-02 এর ক্লাস এর সমাপ্তি ঘটে।এবং level-02 এ আমাদের মোট তিনটি ক্লাস নেওয়া হয়। এবং এই তিনটি ক্লাসে level-02 এর প্রয়োজনীয় যাবতীয় সব কিছু শেখানো হয়। এবং আমি মনে করি এই তিনটি ক্লাসই আমাদের জন্য যথেষ্ট ছিল। তাই আজকে আমি level-02 এর ক্লাস থেকে যা শিখেছি যা বুঝতে পেরেছি সেগুল সবার সাথে তুলে ধরলাম।ধরে নিতে পারেন আমি level-02 এ যা শিখছে সেগুলোর পরীক্ষা দিচ্ছি।
Level-02 এর ক্লাস এ যে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়:-
- কী সিকিরিউটি/বা কী নিরাপত্তা;
- ওয়ালেট নিয়ন্ত্রণ
- পাওয়ার আপ;
- ডেলিগেশন
- এবং আরিফ ভাই একটি আলাদা ভাবে ডিসকর্ড নিয়ে একটি ক্লাস নিয়েছিলেন।
উপরোক্ত উল্লেখিত বিষয়গুলো নিয়ে level-02 এর তিনটি ক্লাসে আলোচনা করা হয়।এবার আমি বিষয়গুলো বিষদভাবে ব্যাখ্যা করতেছি।
Level-02 এর প্রথম দিন ও প্রথম ক্লাস এর বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত আলোচনা:
কী নিরাপত্তা?
আমরা হামেশাই একটা প্রবাদ বাক্য শুনে থাকি "saftey first then work" অর্থাৎ আগে নিরাপত্তা তারপরে কাজ।আর সেটা যদি হয় তথ্য ও প্রযুক্তি গত তাহলে সেটাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়াই শ্রেয়।তাই এই নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে প্রথম ক্লাসটি এই কী নিরাপত্তার উপর নেওয়া হয়। সভাবত অন্যান্য সব প্লাটফরম এর থেকে এই স্টিম প্লাটফর্ম এর নিরাপত্তা টি একটু বেশি জটিল ছিল যা ক্লাস এর মাধ্যমে বুঝে উঠতে সক্ষম হয়েছি।যদি আমি স্টিম প্লাটফর্ম এ একাউন্ট খুলে থাকি সঙ্গত ভাবেই ওই অ্যাকাউন্টের মালিক আমি নিজেই। তাই সেই অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা জনিত সব কিছু জানাও আমার দায়িত্ব।তাই একাউন্ট কে সুরক্ষিত রাখতে এই কি গুলো কে নিরাপদে রাখা অনিবার্য।আবার এই নিরাপত্তা কে আরো নিরাপদ ও সহজতর করতে কী গুলোকে চার ভাবে ভাগ করা হয় এবং একটি পাসওয়ার্ড থাকে।এই প্রত্যেকটি কী এর আবার আলাদা আলাদা কাজ আছে।কি গুলো হলো যথাক্রমে:-
- পোস্টিং কী;
- প্রাইভেট এক্টিভ কী;
- ওনার কী;
- মেমো কী;
- মাস্টার পাসওয়ার্ড
প্রাইভেট পোস্টিং কী এর কাজ?
পোস্টিং কী মানে যদি সহজ ভাষায় বলি তাহলে বলা যায় আমার স্টিম একাউন্ট এর সকল ধরনের সোশ্যাল এক্টিভিটিস মেইনটেইন করার জন্য যে কী এর প্রয়োজন সেটাই পোস্টিং কী।এবং এই পোস্টিং কী এর সাহায্যে আমি আমার স্টিমিট একাউন্ট এ প্রবেশ করতে পারবো। এছাড়াও কমেন্ট করতে পারবো,পোস্ট করতে পারবো,পোস্ট কিউরেশন করতে পারবো,আপ ভোট দিতে পারবো,ডাউন ভোট দিতে পারবো,পোস্ট রিষ্টিম করতে পারবো,কাউকে ফলো আনফলো করতে পারবো, পোস্ট বা কমেন্ট ভুল হলে এডিট করতে পারবো।
প্রাইভেট এক্টিভ কী এর কাজ কি?
আমার একাউন্ট এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কী হচ্ছে প্রাইভেট এক্টিভ কী। যে কোনো ধরেনের ফাইন্যান্সিয়াল কার্যক্রম ও ওয়ালেট এ একসেস করার জন্য এক্টিভ কী অতীব প্রয়োজনীয়।এ ছাড়াও এক্টিভ কী এর সাহায্যে ওয়ালেট এ লগইন করা,যেকোনো ধরনের ট্রানজেকশন যেমন স্টিম ট্রান্সফার,ডেলিগেশন-ডেলিগেশন কেন্সেল,পাওয়ার আপ-পাওয়ার ডাউন,সেভিং, এসবিডি থেকে স্টিম কনভার্ট আবার স্টিম থেকে এসবিডি কনভার্ট করা,প্রোফাইল কোনো কিছু পরিবর্তন করা,উইটনেস ভোট দেওয়া।এছাড়াও ওয়ালেট এর যাবতীয় কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য এই এক্টিভ কী ব্যাবহার করা হয়।
ওনার কী এর কাজ কি?
ওনার কী? অর্থাৎ এই সিকিউরিটি কী এর সম্পূর্ণ মালিক আমি।এই উনার কী যার কাছে থাকবে সেই প্রকৃতপক্ষে অ্যাকাউন্টের মালিক। এই কী এর ব্যাবহার কেবল উনিয় করতে পারবেন যিনি অ্যাকাউন্টের মালিক। যদি কখনো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায় তবে এই ওনার কী এর সাহায্যে ব্যাক আনা সম্ভব। এই কী এর সাহায্যে পূর্ববর্তী প্রাইভেট কি ও পোস্টিং কী ও ব্যাক আনতে পারব। এই কী এর সাহায্যে অ্যাক্টিভ কী ও পোস্টিং কী পাল্টাতেও পারবো।
মেমো কী এর কাজ কি?
আপাত দৃষ্টিতে মেমো কী এর খুব একটা বেশি কাজ নেই।মূলত এই কী এর কাজ হলো আপনি যদি কাউকে কোনো গোপন মেসেজ পাঠাতে চান কিংবা কেউ যদি আপনাকে পাঠায় তবে সেটা আপনি আর যে পাঠাবে তার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
মাস্টার পাসওয়ার্ড কি এবং এর কাজ কি?
এতক্ষণ যে কী গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম সেগুলোর থেকে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হলো মাস্টার পাসওয়ার্ড। হয়তো এজন্যই এর নাম দেওয়া হয়েছে মাস্টার। মাস্টার পাসওয়ার্ডটি সাধারণত একাউন্ট জেনারেট করার সময় দেওয়া হয়ে থাকে। এবং এই মাস্টার পাসওয়ার্ড এর উপর ডিপেন্ড করে বাকি সবগুলো কী জেনারেট হয়। এবং এই মাস্টার পাসওয়ার্ড দিয়ে সবগুলো কী এর কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব। যদি কখনো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায় বা কী গুলো হারিয়ে যায় তাহলে এই মাস্টার পাসওয়ার্ড এর সাহায্যে অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করা সম্ভব এমনকি বাকি সব কী যদি হারিয়ে যায় তাহলেও এই মাস্টার পাসওয়ার্ড এর সাহায্যে ওই কী গুলোও নতুন করে জেনারেট করা সম্ভব। আবার কেউ যদি এই পাসওয়ার্ড জেনে যায় তাহলে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনাও প্রবল থাকে।
কী এর সুরক্ষা সংক্রান্ত বিষয়:
যেহেতু এই প্লাটফর্মে ফাইন্যান্সিয়াল টাকা-পয়সা লেনদেনের ব্যাপার রয়েছে তাই এই কী গুলো বা পাসওয়ার্ডগুলো নিরাপদে রাখা আবশ্যক। কেউ যদি এই কী গুলো জেনে যায় বা পাসওয়ার্ড জেনে যায় তাহলে একাউন্ট হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই কী ও পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করার জন্য আমাদেরকে পরামর্শ দেন গুগল ড্রাইভে সেভ করে রাখা। কিংবা খাতার মধ্যে লিখে কোন একটি সুরক্ষিত জায়গায় সংরক্ষণ করা বা কম্পিউটার এর মধ্যে ফাইল এনক্রিপ্ট করে রাখা।
Level-02 এর দ্বিতীয় দিন ও দ্বিতীয় ক্লাস এর বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত আলোচনা:
দ্বিতীয় ক্লাস এর বিষয় ছিল ওয়ালেট নিয়ন্ত্রণ ও পাওয়ার আপ
ওয়ালেট নিয়ন্ত্রণ
ওয়ালেট নিয়ন্ত্রণ করা এবং জানা এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।এবং দ্বিতীয় ক্লাস্টিতে এটি শেখান হয় এবং যা আমি ভালো ভাবে শিখেছি।ওয়ালেট নিয়ন্ত্রণ এর গুরুত্বপূর্ন বিষয় গুলো হচ্ছে।কিভাবে ওয়ালেট এ প্রবেশ করবো।কিভাবে স্টিম ট্রান্সফার করবো,কিভাবে ট্রান্সফার সেভিং করবো।কিভাবে মার্কেটে sbd স্টিম কে কনভার্ট করবো।কিভাবে পাওয়ার আপ করবো।
লগইন কিভাবে করবো:
প্রথমে ওয়ালেট থেকে সাইন ইন অপশন এ গিয়ে নিজের ইউজার নাম ও প্রাইভেট এক্টিভ কী দিয়ে ওয়ালেট প্রবেশ করবো।
স্টিম ট্রান্সফার:
স্টিম ট্রান্সফার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।স্টিম ট্রান্সফার অর্থাৎ কাকে আমি স্টিম যদি দিতে চাই বা সেল দিতে গেলে স্টিম ট্রান্সফার অপশন এ গিয়ে ওটার উপর ক্লিক করে আমি যত স্টিম দিতে চাই সেটা সিলেক্ট করে মেমো দিয়ে নেক্সট করে পরবর্তীতে ওকে করে দিতে হবে। এ সময় সতর্ক থাকা খুবই জরুরি ভুল হলে অন্য অ্যাকাউন্ট এ স্টিম চলে যাবে।
ট্রান্সফার সেভিং:
ট্রান্সফার সেভিং অর্থাৎ আমি যদি আমি স্টিম বা ডলার সুরক্ষা করে রাখতে চাই।যদি হটাৎ করে আমার একাউন্ট এর একসেস হারিয়ে ফেলি হ্যাকার যেনো তাড়াতাড়ি আমার স্টিম নিয়ে যেতে না পারে সে ক্ষেত্রে সেভিং করে রাখতে পারি।এবং সেভিং করে রাখলে তিন দিন পর্যন্ত সেই স্টিম আমি উইথড্র করতে পারবো না।সেভিং করার ক্ষেত্রে প্রথমে ট্রান্সফার সেভিং এ ক্লিক করে সেভিং এর পরিমাণ দিয়ে ওকে করে দিতে হবে।
মার্কেট:
মার্কেট এখানে আমি আমার স্টিম sbd থেকে স্টিম কিংবা স্টিম থেকে sbd তে কনভার্ট করতে পারি।সেক্ষেত্রে মার্কেট এ ক্লিক করে লোওয়েস্ট আস্ক এ ক্লিক করে এভাইলেবেল করে বায় করতে হবে।
এবার আসি পাওয়ার আপ ও পাওয়ার ডাউন এই বিষয়ে:
পাওয়ার আপ:
পাওয়ার আপ মানে আমি যা বুঝেছি সেটা হলো নিজের একাউন্ট এর সক্ষমতা তৈরি করা।পাওয়ার আপ হচ্ছে লিকুইড স্টিম কে স্টিম পাওয়ার আপ এ কনভার্ট করা। যার একাউন্ট এ যত বেশি পাওয়ার থাকবে তার ভোটিং পাওয়ার ও তত বেশি থাকবে।যদি কেউ দীর্ঘ মেয়াদী কাজ করতে চায় তবে পাওয়ার আপ করা অবশ্যক।এবং কেউ যদি দ্রুত অগ্রসর করতে চায় তবে স্টিম কিনেও পাওয়ার আপ করতে পারে।এবং পাওয়ার আপ করার জন্য পাওয়ার আপ এ ক্লিক করে যত স্টিম পাওয়ার আপ করবো সেটা বসিয়ে নেক্সট করে পরে মেমো দিয়ে ওকে করে দিতে হবে।
পাওয়ার ডাউন:
মূলত পাওয়ার ডাউন হচ্ছে স্টিম পাওয়ার কে লিকুইড স্টিম এ ফেরত নিয়ে আসা।কেউ যদি পাওয়ার ডাউন এ ক্লিক করে যে পরিমাণ পাওয়ার ডাউন করবে সেটা সিলেক্ট করে ওকে দিয়ে দিতে হবে।এবং পাওয়ার ডাউন দেওয়ার পর ২৮ দিনে সব স্টিম ফেরত দেয়।এবং সব স্টিম চার ভাগে ভাগ করে প্রত্যেক 7 দিনে চার ভাগের 1 ভাগ স্টিম ফেরত দেয়।
Level-02 এর তৃতীয় দিন ও তৃতীয় ক্লাস এর বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত আলোচনা:
তৃতীয় ক্লাস এর বিষয়বস্তু ছিল ডেলিগেশন:
ডেলিগেশন কি?
ডেলিগেশন হলো নিজের পাওয়ার অন্যকে ব্যাবহার করার পারমিশন দিয়ে ভোট দেওয়ার অনুমতি দেওয়াকেই ডেলিগেশন ধরা হয়।আসলে ডেলিগেশন যে কারণে করা হয়?আমার কাছে যদি খুব কম পরিমাণে স্টিম পাওয়ার থাকে সেটা দিয়ে যদি কাউকে ভোট দেই তাহলে খুব বেশি ভ্যালু ক্রেট হবে না।কিন্তু আমি আমার পাওয়ার যদি এমন কাউকে ডেলিগেশন করি যারা ডেলিগেশন সার্ভিস গ্রহণ করে।এবং তাদের সম্মলিত পাওয়ার অনেক বড় একটা পাওয়ার যেটা দিয়ে তারা যোগ্য কনটেন্ট এ ভোট দেয়।আবার আপনার কাছে যদি অনেক বেশি পাওয়ার থাকে কিন্তু আপনি সময় এর অভাবে যদি যোগ্য কনটেন্ট এ ভোট দিতে না পারেন সেক্ষেত্রে ও আপনি ডেলিগেশন করতে পারেন।আবার আপনার যদি যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকে সেক্ষেত্রেও আপনি স্টিম ক্রয় করে ডেলিগেশন করতে পারেন।আবার আমি যদি ডেলিগেশন ক্যান্সেল করি তাহলে 5 দিন পর সব স্টিম ওয়ালেট ফেরত আসে।আর আমি যদি 200 sp পাওয়ার আপ করি এবং পরবর্তীতে 100sp পাওয়ার আপ করতে চাই তাহলে আগে যত স্টিম ডেলিগেশন আছে এবং এখন যত করবো সেটা টোটাল করে যত স্টিম ডেলিগেশন হচ্ছে মোট সেটা দিতে হবে যেমন 300sp লিখে ডেলিগেশন করতে হবে।
এই ক্লাস গুলোর মাঝে আরিফ ভাই একটি অতিরিক্ত ক্লাস নিয়েছিল সেটাতে ডিসকর্ড সার্ভার এবং ডিসকর্ড চ্যানেল থ্রেড সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা দেন।
যাহোক খুবই ভালো লাগছে আপনি লেভেল অন অতিক্রম করে level-2 অর্জন করেছেন এবং প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে আপনার ধারণা দিয়েছেন Key সম্পর্কে এবং পাওয়ার ডাউন। স্টিম ট্রানস্ফার ও স্টিম ট্রানস্ফার সেভিং। সবকিছু ভালো ছিল যাইহোক। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর কমেন্ট এর জন্য🥰
লেভেল টু থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাগুলো আপনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিটি কি সম্পর্কে বেশ ভালোভাবেই বর্ণনা করেছেন। খুব শীঘ্রই আপনাদের লেভেল থ্রিতে উন্নীত করা হবে। সুন্দর পোস্ট টি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
খুব সুন্দর কমেন্ট করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।🥰