লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী কিছু স্থান পরিদর্শন, সাথে কিছু ফটোগ্রাফি, পর্বঃ ৮, 10% beneficiary to @shy-fox
আসসালামুআলাইকুম ,
সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী কিছু স্থানের ৮ম পর্ব নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম।গত পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম লন্ডন ন্যাচারাল হিস্টরি মিউজিয়াম, আজকে আপনাদেরকে নিয়ে যাব লন্ডন সায়েন্স মিউজিয়াম এ। এখানেও কোন টাকা পয়সা লাগে না, একেবারেই ফ্রী, শুধু ডোনেশনের ব্যবস্থা আছে।আপনি যদি চান তাহলে ডোনেশন করতে পারবেন। অনেক অনেক আগের যুগের যানবাহনই এখানে বেশি দেখলাম। পুরানো সিনেমা গুলোতে যেসকল যানবাহন দেখা যায় সেগুলো নিজ চোখে দেখে ফেললাম।এছাড়া আগেকার যুগের নানান ধরনের ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি ওখানে দেখতে পেলাম।ভালোই লাগছিল দেখতে, আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।চলুন চলে যাওয়া যাক তাহলে মূলপর্বে।
স্টিফেন হকিংস এর নাম তো আপনারা প্রায় সকলেই শুনেছেন। তাঁর কিছু আর্টওয়ার্ক আমরা এখানে দেখতে পেলাম। তার ব্যবহৃত জ্যাকেট, হুইলচেয়ার, ডায়েরি এবং আরো নানান ধরনের আর্টওয়ার্ক এখানে রয়েছে। চলুন দেখে নেয়া যাক এক নজরে। |
---|
আরো অনেক কিছু আছে এখানে, আমার যেগুলো ভালো লেগেছে সেগুলো ক্যামেরাবন্দি করেছি।এছাড়া সময়ের অভাবে পুরো মিউজিয়াম ভালভাবে ঘুরে দেখতে পারিনি। এসকল মিউজিয়ামে আসতে হলে হাতে অনেক সময় নিয়ে আসতে হয় ,কারণ দেখতে ও বুঝতে অনেক সময় লাগে। যাইহোক আমার কাছে সবকিছু মোটামুটি ভালোই লেগেছে। |
---|
what3words address:
https://w3w.co/palace.misty.dots
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
লন্ডনের কিছু ঐতিহ্যবাহী স্থান দর্শন এবং সেই সাথে কিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনার মাধ্যমে আমরা লন্ডনের কিছু দর্শন দেখতে পারলাম ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
লন্ডনের কিছু ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফি আপনি আপনার মোবাইলের ক্যামেরা বন্দি করে আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করবেন। সত্যি বলতে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। এত সুন্দর সুন্দর ফটো হয়তো আমি আগে কখনো দেখিনি। ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমারও খুবই ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে। ধন্যবাদ আপনাকে।
লন্ডনে ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফির ৮ তম পর্বের এসে সে খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। সত্যিই আজকে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে মিউজিয়ামের এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাদের ভালো লাগে জেনে আমারও অনেক ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
অসাধারণ একটি পোস্ট দেখতে পেলাম আপু। এইরকম একটা জাদুঘরের যে কোনো টিকিট নেই একেবারে ফ্রীতে দেখা যায় এটা বেশ দারুণ লাগল শুনে। এবং এখানে যেসব সামগ্রী রয়েছে সব অনেক আগের। এখন তো এগলোর দেখাই পাওয়া যায় না। যাও বা পাওয়া যায় ঐ সিনমার পর্দায়। দারুণ পোস্ট ছিল।।
আমিও প্রথমে অবাক হয়েছিলাম যে জাদুঘর ফ্রি, কোন টিকেট কাটতে হয় না। যাইহোক আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।
সত্যি বলতে আপু আপনার পরিদর্শনের কারণেই লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী কিছু স্থান আমাদের দেখার সুযোগ হয়েছে। কেননা সেখানে যাওয়া তো সম্ভব না, তবে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমেই দেখা সম্ভব। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য।
আমারও অনেক ভালো লাগে আপনাদের সাথে সবকিছু শেয়ার করতে,অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক আছে আপু এরকম আরো কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে তুলে ধরবেন যাতে করে আমরা আপনার মাধ্যমে দেখতে পাই ধন্যবাদ আপনাকে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য
আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে স্থান পরিদর্শন করার পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার পোস্ট থেকে লন্ডনের অনেক কিছু জানা যায়। আজকের পোস্টটা কিছুটা আলাদা কারন স্টিফেন হকিংসের সম্মন্ধে অনেক পুস্তকে পড়েছি কিন্তু তার ব্যবহৃত জিনিস এইভাবে দেখা হয়নি। আর এত পুরনো যানবাহনের কালেকশন দেখে আমার খুবই ভাল লাগছে বিশেষ করে প্রথম লাল যানবাহনের ছবিটা। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আমারও খুবই ভালো লাগলো আমার পোস্ট থেকে আপনি লন্ডনের অনেক কিছুই জানতে পারছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনার আজকের পোস্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে।লন্ডন সায়েন্স মিউজিয়াম এর বিভিন্ন জিনিসপত্রের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অনেক আগেকার যুগে যানবাহনগুলোর ফটোগ্রাফি দেখার সৌভাগ্য হলো আপনার এ পোস্টটি পড়ে। আপু আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আমারও অনেক ভালো লাগলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে।
আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী কিছু স্থান চিত্রের মাধ্যমে দেখা সম্ভব হলো। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনি ঠিকই বলেছেন মিউজিয়াম ঘুরতে হলে বেশি সময় নিয়েই যাওয়া উচিত। এতে করে ভালোভাবে দেখা যায় সব কিছু।
জি ভাইয়া সময়ের অভাবে ভালোভাবে দেখতে পারিনি। দেখতেও বুঝতে আসলে অনেক সময় লাগে, ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনার ফটোগ্রাফি মাধ্যমে লন্ডনের অনেক কিছু দেখা সুযোগ হলো,বাস্তবে দেখতে পাবো না। আপনার ফটোগ্রাফি মাধমে মনে হচ্ছে আমি বাস্তব দেখছি, অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে হয়। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে।