কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা থেকে কিছু নাম না জানা আর্টিস্টের আর্টের ফোটোগ্রাফি -০১
কলকাতা বইমেলা আমি প্রায় কোনো বছরেই মিস করি না, তবে লাইফে মোট ৪ বছর মিস করে গিয়েছি অনিবার্য কারণবশত । এর মধ্যে করোনার দুই বছর আছে । যতই বাধা বিপত্তি আসুক কোলকাতা বই মেলা মিস নেই । কোলকাতা বই মেলা শুধু মাত্র যে বই-এর সম্ভারে পরিপূর্ন তাই নয়, কত শত বিচিত্র জিনিস-এর সমাবেশ আর বিচিত্র অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ন থাকে তা আর বলে বোঝাতে পারবো না ।
ঠিক তেমনই কলকাতা বই মেলার একটি মজার এবং ভালোলাগার ব্যাপার হলো বিভিন্ন অখ্যাত এবং অজানা শিল্পীদের রঙের তুলির ছোঁয়ায় প্রাণ পাওয়া নানান ধরণের সুন্দর সুন্দর সব শিল্পকর্ম । এর মধ্যে রয়েছে বিচিত্র চিত্রকর্ম । নানান ধরণের ক্যানভাসে নানান টাইপের চিত্রকর্ম । দেখে দেখে চোখ আর ফেরাতে পারি না, মন আর ভরে না ।
প্রত্যেক বছরই কিছু না কিছু আর্ট কিনবোই কিনবো । কারণ, শিল্প আমার প্রাণ । অখ্যাত অজানা শিল্পীদের রঙের আঁচড়ে আমি মুগ্ধ বিস্ময়ে আত্মহারা হয়ে যাই । কতধরনের যে বিষয় ফুটে ওঠে তাদের তুলির ছোঁয়ায়, কত দৃশ্য যে প্রাণ ফিরে পে তাঁদের রং তুলির ছোঁয়ায় তা বলে বোঝাতে পারবো না আমি ।
তেমনই কয়েকটি চিত্রকর্মের ফোটোগ্রাফি আজ আমি এখানে আপনাদের শেয়ার করছি । আশা করছি আপনাদেরও ভালো লাগবে ।
গ্রাম ছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ
আমার মন ভুলায় রে ।
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
রাই জাগো গো, জাগো শ্যামের মনমোহিনী
বিনোদিনী রাই
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বিদ্যাসাগর সেতু (দ্বিতীয় হুগলি সেতু)
বিনোদিনী রাই
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
দার্জিলিঙের টয় ট্রেন, সবুজের বুক চিরে
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ বেয়ে ছুটে চলে -- কুউউ ঝিক ঝিক
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মেঘেদের যুদ্ধ শুনেছি, সিক্ত আকাশ কেঁদে চলেছে
থেমেছে হাঁসের জল কেলী, পথিকের পায়ে হাঁটা থেমেছে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গঙ্গার বাঁধানো ঘাট
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বর্ষণসিক্ত এক সন্ধ্যায় কলকাতার রাস্তায় ট্রাম ছুটে চলেছে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সাঁঝবেলায় কলকাতার রাস্তায় স্মৃতির ট্রাম
ছুটে চলেছে অবিরাম
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গোধূলি বেলার রক্তিমরাগ আকাশের পটভূমিকায় সাদা ফুলের গুচ্ছ
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পুরোনো কেল্লা , গঙ্গার তীরে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
আমি পথভোলা এক পথিক এসেছি
সন্ধ্যা বেলার চামেলী গো সকাল বেলার মল্লিকা
আমায় চেনো কি ?
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সিদ্ধিদাতা গণেশের চিত্রকর্ম
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাশির ঘাটে সাধু আর পান্ডাদের ভীড়
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কালো ? সে যতই কালো হোক
দেখেছি তার কালো হরিণ চোখ,
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ....
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
উট চলেছে মরুর দেশে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ফুলবাগিচায় গোলাপ হাসে সকাল সাঁঝে দুপুরবেলায়
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গ্রামবাংলার এক নৈসর্গিক দৃশ্য
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাশীর হরিশ্চন্দ্ৰ ঘাটের দৃশ্য
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গ্রামবাংলার আরো একটি নৈসর্গিক প্রাকৃতিক দৃশ্য
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাশীর দশাশ্বমেধ ঘাটের একটি দৃশ্য
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাহাড়ী জঙ্গলের রাস্তায় এক অবেলায়
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
শালুক ফুটেছে থরে থরে
শালুক ফুটেছে বিলের জলে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কলকাতার বুকে দুটি ট্রাম পাশাপাশি ছুটে চলেছে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাশীর দশাশ্বমেধ ঘাটের আরো একটি দৃশ্য
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গ্রামবাংলার আরেকটি নয়নভোলানো দৃশ্য - বাঁশঝাড়
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সায়ংকালে গ্রামের প্রকৃতি
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাশফুলের বনে ছোট ছেলেদের লুকোচুরি খেলা
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এসো নীপবনে
ছায়াবীথি তলে এসো করো স্নান
নবধারা জলে
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
হাওড়া সেতু
তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
অসাধারণ সব আর্টগুলি।আর্টিস্টের রং তুলির ছোঁয়ায় সেগুলো পূর্নতা পেয়ে যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে।একবার দেখলে বারবার দেখার প্রয়াস জাগে চিত্রগুলো।আসলে আর্টিস্টের মুখে যতই প্রশংসা করা হোক না কেন আমার কাছে সেটা খুবই সল্প মনে হয়।তাদের দক্ষতা ও প্রতিভার তুলনা হয় না।যা হাজারো মানুষের মনে গেঁথে থাকে, প্রত্যেকটি আর্টই মনমুগ্ধকর।আমি নিজেও অঙ্কনের চেষ্টা করি মাঝে মাঝেই তাই আর্টের প্রতি একটা ভালবাসা ও সম্মান কাজ করে সবসময় মনে।ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর আর্টের ফোটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
Q arte tan bello bendiciones
শ্রদ্ধেয় দাদা, আশা করি ভাল আছেন? আপনার তোলা আর্টিস্টের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি খুবই মুগ্ধ হলাম। সত্যি দাদা প্রত্যেকটা আর্টিস্ট খুবই অসাধারণ। এত অসাধারণ আর্টিস্ট গুলোর ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। এত চমৎকার আর্টিস্টের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ। আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। ভালো থাকবেন দাদা।
আসলে সবগুলো ছবির মধ্যে কেমন একটা প্রান রয়েছে। মনে হলো আমায় বলছে আয় চেয়ে থাক আমার দিকে। বেশ খানিকক্ষণ তাকিয়ে রইলাম, সত্যিই বিচিত্র অনুভূতি আসছিল। তবে অনুভূতিগুলো কিভাবে লিখে বোঝাবো বুঝতে পারছি না। তবে শুধু ভালো বলা ভুল হবে ভীষণ ভালো চিত্রকর্মগুলো। মনের জানালা খুলে দেখলাম আর প্রানভরে কিছু বিচিত্র অনুভূতি নিলাম।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Please consider to approve our witness 👇
Come and visit Italy Community
দাদা আজকে আপনার মাধ্যমে আমরা অসাধারণ কিছু আর্টিস্টের আর্ট দেখতে পেলাম।এত সুন্দর সুন্দর আর্ট দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আর্টগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে এগুলো সবই অনেক বিখ্যাত আর্টিস্টের আর্ট।সর্বোপরি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা আমাদেরকে এত সুন্দর সুন্দর কিছু আর্টের ছবি দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
সত্যি দাদা অজানা শিল্পীদের এত সুন্দর শিল্পকর্ম দেখে আর চোখ ফেরাতে পারছিনা। এক কথায় বলতে গেলে আর্ট গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। কোনটা ছেড়ে কোনটার সুনাম করব ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা কারন সবগুলোই অসাধারণ। এত সুন্দর সুন্দর সব শিল্পকর্মের শিল্পীদের নাম জানতে পারলে খুবই ভালো লাগতো। যাইহোক আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সব মনমুগ্ধকর শিল্পকর্ম আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
এই উক্তির চিত্রকর্মটি দাদা জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। কর্মটি আমার মন ছুঁয়ে গেছে। তারপর কাশফুলের বনে বালকদের লুকোচুরি চিত্রকর্মটিও জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। বাঁশঝাড়,গ্রামের সায়ংকাল এর প্রকৃতি এগুলোতে গ্রামের অপূর্ব সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। আসলেই আপনার এই চিত্রকর্মের ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক কিছু দেখতে পারলাম জানতে পারলাম।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।
দাদা কলকাতার বইমেলায় নাম নাজানা কিছু আর্টিস্টের আর্টের বেশকিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সে গুলোকে অসাধারণ বললেও আমার কাছে মনে হয় একটু কম বলা হবে। আপনার পোস্টে আসার পর একের পর এক যখন ফটোগ্রাফি গুলো দেখছিলাম তখন প্রতিনিয়ত নতুন করে ভালোলাগা তৈরি হচ্ছিল। এক পর্যায়ে মনে হচ্ছিল ফটোগ্রাফি গুলো শেষ না হলে মনে হয় ভালো হবে। কিন্তু দেখতে দেখতে যখন শেষ হয়ে গেল তখন কিছুটা খারাপ লাগলো। আজকে আপনার মাধ্যমে অনেকগুলো সুন্দর আর্ট দেখতে পেলাম। আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।